শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
কৌশিকীর প্রশ্নের উত্তরে জয়শ্রী জানান, দক্ষিণ ভারতে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী সাধারণত প্রত্যেক কণ্ঠসঙ্গীত শিল্পীকে কোনও না কোনও যন্ত্রের তালিম নিতে হয়, যা সপ্তসুর তথা ২২টি শ্রুতির রৈখিক গুরুত্ব ও বিভাজনকে আত্তীকরণ করতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। জি এন দণ্ডপাণির কাছে প্রাপ্ত বীণার প্রশিক্ষণ তাঁকে বহুলাংশে কণ্ঠসঙ্গীতের পরিবর্ধন, অভ্যন্তরীণ রূপ অনুধাবনে, শিক্ষাপ্রদান ও সর্বশেষ পরিবেশনে প্রভূত সাহায্য করেছে। গুরুভাগ্য এতটাই ভালো যে, প্রচলিত বলিষ্ঠ কর্ণাটকী সঙ্গীতের ধারার বাইরে অসামান্য পেলব, সুরেলা ধ্বনি মাধুর্য যে প্রকাশিত হয় তাঁর গানে সেটা বিভিন্ন গুরুর দেখানো পথ। যে পথ বলে, সুরকে কোনও নির্দিষ্ট অবয়বের মধ্যে না দেখে শুধু মাত্র অনুভব করতে শেখা। জয়শ্রী তাঁর শিক্ষার্থীদের সেই আঙ্গিকেই এই সঙ্গীত পরম্পরার তালিম দেন। এক শ্রোতার প্রশ্নের উত্তরে জয়শ্রী রামনাথ সম্প্রতি ১৫ জন অটিজম আক্রান্ত শিশুর উপর তাঁর মিউজিক থেরাপির সাফল্যের কথা উল্লেখ করেন।