প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
এই অনুষ্ঠানে আমেরিকা থেকে শ্রুতি নাটক ‘পাকা দেখা’ পরিবেশন করেন ঝুমা সরকার ও দেবাংশু গোস্বামী। শিল্পী রাহুল রায় ও স্বপ্না রায় পরিবেশন করেন রবীন্দ্রসঙ্গীতে ভরা বাচিক অভিনয় ‘হারানো রুমাল’। এছাড়াও শঙ্খ ভৌমিক ও অভিষেক মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় ভার্চুয়াল নাটক পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গ থেকে অংশগ্রহণ করেছিলেন সঙ্গীতশিল্পী জয়তী চক্রবর্তী, যন্ত্রসঙ্গীত শিল্পী ইন্দ্রায়ুধ মজুমদার, বাচিকশিল্পী শোভনসুন্দর বসু এবং ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রথম যন্ত্রসঙ্গীত শিল্পীদের নিয়ে অনলাইনে অনুষ্ঠান করলেন জয়তী ও শোভনসুন্দর। জয়তীয় কণ্ঠে ‘হিংসায় উন্মত্ত পৃথিবী’ এবং ‘বরিষধারা মাঝে’ এই দুটি রবীন্দ্রসঙ্গীত অনুষ্ঠানে ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছিল। শোভনসুন্দরের কণ্ঠে মিউজিক সহযোগে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরপুরুষ’ এবং নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ‘ছুটির মজা’ কবিতা দুটি শ্রোতাদের প্রসংশা পেয়েছে। ব্রততীর কণ্ঠে ‘বিপদে মরে রক্ষা করো’ নিঃসন্দেহে কনসার্টের অন্যতম আকর্ষণ ছিল। এই অনুষ্ঠানের সাফল্যের পর ইমন চক্রবর্তী, রূপম ইসলাম, রাঘব চট্টোপাধ্যায়, দেব চৌধুরী, পায়েল কর প্রমুখ শিল্পীদের নিয়ে আরও একটি কনসার্টের আয়োজন করে সংস্থা। সমগ্র কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে ছিলেন গোপা কুমার, মৈত্রেয়ী চক্রবর্তী, সুজিত কুমার, ইন্দ্র দেব ও আশিস ভট্টাচার্য।