সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
প্রথম হতে সকলেরই ভালো লাগে। ব্যতিক্রম নন রূপাঞ্জনাও। কিন্তু প্রতি সপ্তাহে এক নম্বরে থাকার টেনশন কাজ করে কি? অভিনেত্রীর জবাব, ‘আমি অনেক বছর ধরে টেলিভিশনে কাজ করছি। অভিজ্ঞতা রয়েছে। টিআরপি পুরোটাই দর্শকের উপর নির্ভর করে। প্রথম থেকেই আমাদের গল্প বলার ধরন অন্যরকম ছিল। আমরা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে যত্ন নিয়ে দেখিয়েছি। রূপ বড় না গুণ বড়— সেটাই আসল ছিল। দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছি আমরা। এটা গোটা টিমের সাফল্য।’
টানা দু’বছর টেলিভিশনে কাজ করেননি রূপাঞ্জনা। এই ধারাবাহিক সে অর্থে রূপাঞ্জনার কামব্যাক প্রজেক্ট। লাবণ্য চরিত্র কোথায় আলাদা মনে হয়েছিল? রূপাঞ্জনা বললেন, ‘আমি দু’বছর বাদে টেলিভিশন শুরু করেছি। তার আগে সাতটা প্রজেক্ট ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আসলে এমন একটা প্রজেক্ট করতে চেয়েছিলাম যার সম্ভাবনা আছে। যেটা দৌড়বে। এখন তো সব মেগা সিরিয়াল ছ’মাসের মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। এটা তা নয়।’
লাবণ্য কি রূপাঞ্জনাকে কিছু শেখালো? হেসে অভিনেত্রী বললেন, ‘লাবণ্যকে অনেক কিছু দিয়েছে রূপাঞ্জনা। ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে অনেক কিছু দিয়েছি এই চরিত্রকে। আসলে লাবণ্যর অফার পাওয়ার পর আমি খেটেছি। চরিত্র নিয়ে আলাদা করে ভেবেছি। কারণ ব্যক্তিজীবনে আমার ছেলের ছ’বছর বয়স। আর ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে ছেলে ডাক্তারি পাশ করেছে। ২৭-২৮ বছর বয়স। তবে লাবণ্য মহিলা হিসেবে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে।’