সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
আট থেকে আশি সকলের মুখেই অমলিন হাসি ফুটিয়ে তুলতেন সতীশ। তবে তাঁর প্রতিভা কেবল কমেডি ঘরানাতেই সীমাবদ্ধ ছিল না, বারংবার তা প্রমাণ করেছিলেন। পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার— সব ভূমিকাতেই তিনি ছিলেন সপ্রতিভ। দিল্লির ন্যাশানাল স্কুল অব ড্রামা-র ছাত্র ছিলেন। শ্রীদেবী অভিনীত ‘রূপ কি রানি চোরো কা রাজা’ ছবিতে পরিচালক হিসেবে হাতেখড়ি। গত ৭ মার্চ মুম্বইতে জাভেদ আখতারের হোলির পার্টিতেও আনন্দ করেছেন। সহঅভিনেতার মৃত্যু সংবাদ দিয়ে অনুপম খের সমাজমাধ্যমে লেখেন, ‘মৃত্যুই পৃথিবীর চিরন্তন সত্য। তবে সতীশের জন্য কখনও একথা লিখতে হবে তা কল্পনাতীত।’ বন্ধু হিসেবে সতীশকে পাশে পেয়েছিলেন নীনা গুপ্তাও। ভিভিয়ান রিচার্ডসের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেও তাঁরা কোনওদিন বিয়ে করেননি। সে সময় সন্তানসম্ভবা নীনাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সতীশ। কারণ সন্তানের দায়িত্ব নিয়ে তাকে পিতৃপরিচয় দিতে চেয়েছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন বিশিষ্টরা।