সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
অনুব্রত গ্রেপ্তার হওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, বীরভূম জেলা আমি দেখব। এই প্রেক্ষাপটে এদিন বীরভূমের দলীয় নেতৃত্বকে কালীঘাটে বৈঠকে ডাকেন তিনি। সংসদের অধিবেশন চলায় বৈঠকে যোগ দিতে পারেননি সাংসদ শতাব্দী রায় ও অসিত মাল। দু’ঘণ্টার উপর এই বৈঠক চলে। এর আগে বীরভূম জেলার কোর কমিটিতে ছিলেন আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, বিকাশ রায়চৌধুরী, অভিজিৎ সিনহা, চন্দ্রনাথ সিনহা, কাজল শেখ, শতাব্দী রায় ও অসিত মাল। এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে বিশ্ববিজয় মারডি ও সুদীপ্ত ঘোষকে। তবে কোর কমিটির বৈঠক নিয়মিত হয় না শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন নেত্রী। সূত্রের খবর, প্রতি সপ্তাহে কোর কমিটির বৈঠক করতে নির্দেশ দিয়েছেন মমতা। আর মাসে একবার করে হবে জেলা কমিটির বৈঠক। মমতা বৈঠকে বলেছেন, অনুব্রত জেলা সভাপতি ছিলেন, আছেন, থাকবেন। জেল থেকে মুক্তি পেলে অনুব্রতর হাতেই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হবে। দলীয় সূত্রে খবর, বৈঠকে মমতা জানিয়েছেন, অনুব্রতর মেয়ে একা রয়েছে, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে তাঁর পাশে থাকতে হবে ও তাঁর খেয়াল রাখতে হবে জেলার নেতাদের।
জানা গিয়েছে, কাজল শেখকে সতর্ক করা হয়েছে। তাঁকে মুখ বন্ধ রাখতে বলেছেন স্বয়ং নেত্রী। ব্লক, অঞ্চল সভাপতি ইচ্ছামতো রদবদল করা যাবে না বলেও কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। রদবদলের প্রয়োজন হলে জেলা থেকে মতামত পাঠানো হবে রাজ্য সভাপতির কাছে। সূত্র মারফত খবর, বগটুইয়ের ঘটনা নিয়ে আক্ষেপ করেন মমতা। জানান, গত বছর ঘটনার পর আমি ছুটে গিয়েছি। আর্থিক সাহায্য করেছি। কিন্তু পরবর্তী ঘটনা আমাকে দুঃখ দিয়েছে।