সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
যুবনেতা শান্তনুকে এদিন ইডির বিশেষ আদালতে আনা হয়। অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবী প্রীতম ভট্টাচার্য বলেন, তাঁর মক্কেলের কিডনির সমস্যা থাকায় প্রয়োজনীয় মেডিক্যাল সহায়তা প্রয়োজন। ইডির আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি ও ভাস্করপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তাঁরা আগে বলেছিলেন অয়ন শীল সোনার খনি। তাঁর বাড়িতে তল্লাশির পর জানা যাচ্ছে, বিষয়টি আর শিক্ষা কেলেঙ্কারির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এর সঙ্গে জুড়েছে পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতি। সেই খনির পরিধি অসীম, অনন্ত। ইডির আইনজীবী বলেন, শুষ্ক শীতকালের পর শুষ্ক বসন্ত, তারপর তীব্র গরম আর বর্ষা আসে। এরপর দেখা মেলে রামধনুর। সেটা দেখতে পাচ্ছি। সওয়াল শেষে শান্তনুকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হেফাজতে পাঠান বিচারক। বেরনোর সময় অভিযুক্ত বলেন, তিনি দোষী হলে শাস্তি পাবেন। আর নির্দোষ হলে আপনাদের সঙ্গে দেখা করব।