সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
২০২৪ সালের লোকসভা ভোট যতই এগিয়ে আসছে, ততই ন্যাশনাল পেনশন প্রকল্প নিয়ে দেশজুড়ে ক্ষোভের আঁচ বাড়তে দেখে কেন্দ্রীয় সরকার যথেষ্ট আতঙ্কিত। আর সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে বিরোধীরা। যে সব রাজ্যে এনপিএস চলছে সেখানে কমবেশি সর্বত্রই ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। পাঞ্জাব, ছত্তিশগড়, হিমাচলের মতো বিরোধী রাজ্যগুলি এনপিএস বাতিল করে পুরনো পেনশন ব্যবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। ৪৮ লক্ষ কেন্দ্রীয় কর্মীদের সিংহভাগ যদি এই ইস্যুতে মোদি সরকারের উপর ক্ষুব্ধ হন, তাহলে বিপদে পড়তে হবে। এই আশঙ্কা মাথায় নিয়েই তড়িঘড়ি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
অন্যদিকে, এদিনের অর্থবিলে আরও কিছুটা সুবিধা পাবেন সাধারণ করদাতারা। সেই মতোই বিলে সংশোধনী আনা হয়েছে। কী সেই সুবিধা? সরকারের নতুন কর কাঠামো অনুসারে, যদি কেউ সাত লক্ষ টাকা রোজগার করেন, তাহলে তাঁকে কর দিতে হবে না। কিন্তু যদি কেউ ৭ লক্ষ ১০০ টাকা রোজগার করেন, তাহলে তাঁকে ২৫ হাজার ১০ টাকা কর দিতে হবে। কারণ আয়করের হিসেব হবে পুরো রোজগারের উপর। অর্থাৎ ছাড়ের সীমার বাইরে মাত্র ১০০ টাকা রোজগারের জন্য গুনতে হবে বিরাট অঙ্কের আয়কর। সরকার এখানেই সামান্য ছাড় দিয়েছে। সংশোধনী অনুসারে কেউ যদি ৭ লক্ষ ১০০ টাকা রোজগার করেন, তাহলে তিনি মাত্র ১০০ টাকা কর দেবেন, ২৫ হাজার ১০ টাকা নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সেই হিসেব মতো কোনও ব্যক্তি যদি বছরে ৭ লক্ষ ২৭ হাজার ৭০০ টাকা পর্যন্ত রোজগার করেন, তাহলে তিনি এই সুবিধা পাবেন। তার উপর রোজগারে অবশ্য কোনও বাড়তি সুবিধা পবেন না সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি।
এছাড়াও, অর্থ বিলে বলা হয়েছে, ডেট মিউচুয়াল ফান্ড থাকলে, করদাতাকে আগামী ১ এপ্রিল থেকে স্বল্প মেয়াদি মূলধনী লাভ হিসেবে আয়কর মেটাতে হবে।