সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
সাংবাদিক বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী অভিযোগ করেন, সিপিএমের এক নেতার স্ত্রী, কন্যা, জামাতা সরকারি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি করেন। তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে চেনেন তিনি। অবশ্য তিনি এও বলেন, ‘বিরোধী মানেই শত্রু, এটা আমি মনে করি না। তবে, অভিযোগ উঠলে তদন্ত হওয়া বাঞ্ছনীয়।’ এই অভিযোগ সম্পর্কে সুজন চক্রবর্তীর টুইটের প্রসঙ্গ উঠলে কার্যত মেজাজ হারান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘কে উনি হরিদাস পাল? ওঁকে তো পার্টি পোছেই না। উনি তো পলিট ব্যুরো সদস্যও নন। উনি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, সূর্যকান্ত মিশ্র, মহম্মদ সেলিমদের নামের আড়াল নিতে চাইছেন।’
আরও আগে কেন ক্যাগের রিপোর্ট নিয়ে তদন্ত হয়নি? ব্রাত্যবাবু বলেন, ‘এটা আমি জানতাম না। গতকাল জানতে পেরেছি। ওই রিপোর্ট পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।’ এদিন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু জানিয়েছেন, মিলি চক্রবর্তী যখন চাকরি পেয়েছেন, তখন কলেজে অশিক্ষক কর্মী নিয়োগে লিখিত পরীক্ষা হতো না। কলেজের পরিচালন সমিতি সিদ্ধান্ত নিত। তাঁরাও চান, তদন্ত হোক। তাতে রাজ্যের মঙ্গল হবে। দুর্নীতি হয়ে থাকলে শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি বিমানবাবুরা আগেই জানিয়েছেন। এদিকে, বিকাশ ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, বাম আমলে শিক্ষাদপ্তরে নিয়োগপ্রাপ্তদের তালিকা ব্লকস্তর পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। সেই তালিকা থেকে দপ্তরের তৃণমূল সমর্থক কর্মীরা সিপিএম নেতা বা তাঁদের ঘনিষ্ঠদের চাকরি পাওয়ার তথ্য তুলে আনবেন। পরে দল সেটিই শ্বেতপত্র হিসেবে প্রকাশ করবে।