সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
নবান্ন সূত্রে খবর, এই অনুষ্ঠানের জন্য প্রাথমিকভাবে হুগলি জেলার তিনটি জায়গা তালিকায় রাখা হয়েছিল। যার মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে সিঙ্গুরকেই। রাজ্যের এক অফিসার জানান, সিঙ্গুরের জাতীয় সড়ক লাগোয়া রতনপুরে আড়াই কিলোমিটার রাস্তার প্রতীকী শিলান্যাস করবেন মুখ্যমন্ত্রী। আবার, প্রতিটি জেলার রাস্তাও তিনি ওইদিন ভার্চুয়াল মাধ্যমে শিলান্যাস করবেন। সিঙ্গুরের এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রায় এক লক্ষ মানুষ। এই অনুষ্ঠানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পঞ্চায়েত প্রতিমন্ত্রী বেচারাম মান্নাকে।
প্রসঙ্গত, পথশ্রী-রাস্তাশ্রী প্রকল্পের অধীনে মোট ১২ হাজার ৮২১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৯ হাজার ২১৫টি গ্রামীণ সড়ক তৈরির টার্গেট নিয়েছে রাজ্য। যার মধ্যে সব থেকে বেশি দৈর্ঘ্যের (১,৭২০ কিলোমিটার) রাস্তা হবে হুগলি জেলায়।
১০০ দিনের কাজ এবং আবাস প্রকল্পের প্রদেয় টাকা আটকে রেখেছে মোদি সরকার। বাংলার প্রতি বঞ্চনার বিরুদ্ধে আগামী ২৯ এবং ৩০ মার্চ কলকাতায় ধর্নায় বসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগের দিন, ২৮ মার্চ, রাজ্যজুড়ে মানুষকে মমতা কী বার্তা দেন, তা নিয়েই চলছে জল্পনা। এই অনুষ্ঠান সিঙ্গুরে হলে তা অন্য মাত্রা পাবে বলেও মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
প্রসঙ্গত, রাজ্যের প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত, ব্লক, মহকুমা ও জেলা সদরে পৃথকভাবে শিল্যানাস অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে বলা হয়েছে নবান্নের তরফে। সেই অনুষ্ঠানে যে জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন, তাঁদের নাম এই প্রকল্পের জন্য পঞ্চায়েত দপ্তরের পৃথক পোর্টালে আগে থেকেই তোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি অনুষ্ঠানে অন্তত ৫০০ জনের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। সিঙ্গুর থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রতিটি অনুষ্ঠানের স্থলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হবে।