‘মহেঞ্জোদাড়ো’র পর আবার ছবি নিয়ে ফিরতে চলেছেন পরিচালক আশুতোষ গোয়াড়িকর। তাঁর পরিচালনায় আজ মুক্তি পাচ্ছে ‘পানিপথ’। ছবি মুক্তির আগে মুম্বইতে তাঁর সামনে প্রশ্ন রেখেছিলেন আমাদের প্রতিনিধি শামা ভগত।
অভিজিত্ রায়ের তৃতীয় স্বল্প দৈর্ঘের ছবি ‘মাতৃরূপেণ’। আমাদের সমাজে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তানের সুস্থ অস্তিত্ব যাপনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পিতৃ পরিচয়ের ভূমিকাই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ পিতার অনুপস্থিতিতে মা তার সবটুকু দিয়ে সন্তানকে রক্ষা করে।
কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টা দূরে পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন। সুন্দর নাম হলেও, যাঁরা এই জঙ্গলের আশপাশে থাকেন তাঁদের জীবন কিন্তু মোটেই আনন্দদায়ক নয়। সুন্দরবনের বিভিন্ন দ্বীপে বসবাসকারী মানুষেরা জীবিকা সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন ঘন জঙ্গলের উদ্দেশে।
শহরের নামকরা ব্যবসায়ী রাজদীপ দত্ত তার স্ত্রীকে হারিয়েছেন। তারপরেই নাটকীয়ভাবে সে তানিয়া নামক একটি টেলিভিশনের সঞ্চালিকার সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। তানিয়া টেলিভিশনে স্বাস্থ্য সচেতনা সংক্রান্ত অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করে।
বিশাখাপত্তনমে জ্যোতিরানি দেবীর একটি কোম্পানি রয়েছে। পুরো অফিসটি মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত। সেখানেই কাজ করে দিয়া। জ্যোতিরানির মেয়ে প্রেমাবতীর ইচ্ছে, সে কোম্পানির আঞ্চলিক অধিকর্তা হিসেবে ইংল্যান্ড নিবাসী আদিত্য রায়কে নিযুক্ত করবে। আদি এই কোম্পানিতে আসার পরে দিয়ার প্রেমে পড়ে যায়।
‘বেলুনওয়ালা’ হল একজন অতি সাধারণ মানুষের গল্প। যে নিজেকে খুব সাধারণ ভাবলেও সে জানে না, কারও কাছে সে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেলুনওয়ালা একটা স্কুলের সামনে বেলুন বিক্রি করে। সে যখন বাচ্চাদের বেলুন কিনতে দেখে তাদের মুখে হাসি দেখতে পায়, সেটাই হয় তার কাছে সবচেয়ে বড় পাওনা।
কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
মানসী নাথ: কিষানগঞ্জের নীল হাভেলি সম্বন্ধে লোকমুখে নানা অলৌকিক ঘটনা শোনা যায়। এই বাড়িতে নাকি আজও প্রেতাত্মার বসবাস। সেই ভুতুড়ে বাড়িতেই কলেজ এক্সকারশনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় একদল কলেজ পড়ুয়া। শিক্ষক অভিভাবকদের অমত সত্ত্বেও আর্কিওলজির শিক্ষক প্রফেসর ফার্নাণ্ডেজকে নিয়ে খানিকটা জোর করেই তারা নীল হাভেলিতে যায়। সেখানে এই পড়ুয়ারা যে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় তা নিয়েই দানা বাঁধবে পরিচালক তন্ময় রায়ের নতুন ছবি ‘রাজনন্দিনী’। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন সুধীর দত্ত। তিনি একাধারে এই ছবির সুরকার, গীতিকার, গল্পকার এবং সৃজনশীল পরিচালক। টেলিফোনে কথা হল সুধীরের সঙ্গে। ‘আমি সঙ্গীত জগতের মানুষ। সাধারণ মানুষকে নানা সামাজিক বার্তা দেওয়ার জন্যই ছবি তৈরি করি। আমার প্রথম ছবি শেষ চিঠিতে সামাজিক বার্তা ছিল। ছবিটি টরেন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নমিনেশন পায়। এছাড়া সতেরটি পুরস্কার পেয়েছে দেশে বিদেশে। আমার দ্বিতীয় ছবি রাজনন্দিনীও সামাজিক বার্তা দেবে।’
এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা অনেক সময়ই অভিভাবকদের কথা অমান্য করে হঠকারি সিদ্ধান্ত নেয়। তার ফলশ্রুতি কতটা ভয়ানক হতে পারে সেই বার্তাই এই ছবিতে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন ২০১৭ রেডিও মির্চি পুরস্কার জয়ী সুরকার সুধীর দত্ত। তিনি আরও যোগ করলেন ‘ছবিটা হরর ঘরানার হলেও এখানে পুনর্জন্মর একটা বিষয় রয়েছে।’ রাজনন্দিনী ছবির মুখ্য চরিত্র। রাজনন্দিনীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন দেবলীনা দত্ত। নিজের অভিনীত চরিত্র সম্পর্কে বললেন, ‘ছবিতে আমার নাম নন্দিনী। রিইনকারনেশনের উপর ছবিটা হচ্ছে। নায়কের পুনর্জন্ম হচ্ছে। তবে নায়িকার অবশ্য এরকম গল্প নেই। ওই স্পিরিটের চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। অতীত আর বর্তমানের দু’টো জীবন দেখানো হচ্ছে। তবে ছবিটি একেবারেই ভয়ের নয়। আপাদমস্তক একটি প্রেমের গল্প।’
ছবিটি দ্বিভাষিক। বাংলার পাশাপাশি হিন্দিতেও ডাবিং করা হয়েছে। দ্বিভাষিকতার কারণেই কলকাতার সঙ্গে মুম্বইয়ের সুদেশ বেরী, অমিতা নাঙ্গিয়া, নাফে খান, আদেশকুমার সহ একাধিক শিল্পী অভিনয় করেছেন। দেবলীনা ছাড়াও কলকাতা থেকে অভিনয় করেছেন বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, সান্ত্বনা বসু, সত্যজিৎ চক্রবর্তী, বীরেশ্বর,পূজা গঙ্গোপাধ্যায় এবং সুধীর দত্ত স্বয়ং।
ছবির মিউজিক নিয়ে কথা প্রসঙ্গে সুধীর জানালেন, ছবিতে পাঁচটি গান রয়েছে। রথিজিৎ ভট্টাচার্য, শোভন গঙ্গোপাধ্যায়, ঋক বসু, রূপসা দত্ত প্রমুখ গান গেয়েছেন। সুধীর ছাড়াও গান লিখেছেন রাজীব দত্ত, অরুণাশিস রায়। দত্তপুকুর সংলগ্ন এক বাগানবাড়িতে ছবির বেশিরভাগ কাজ হলেও কিছুটা হয়েছে কানাডায়। আগামী জানুয়ারিতে ছবিটি মুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা অনেক সময়ই অভিভাবকদের কথা অমান্য করে হঠকারি সিদ্ধান্ত নেয়। তার ফলশ্রুতি কতটা ভয়ানক হতে পারে সেই বার্তাই এই ছবিতে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন ২০১৭ রেডিও মির্চি পুরস্কার জয়ী সুরকার সুধীর দত্ত। তিনি আরও যোগ করলেন ‘ছবিটা হরর ঘরানার হলেও এখানে পুনর্জন্মর একটা বিষয় রয়েছে।’ রাজনন্দিনী ছবির মুখ্য চরিত্র। রাজনন্দিনীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন দেবলীনা দত্ত। নিজের অভিনীত চরিত্র সম্পর্কে বললেন, ‘ছবিতে আমার নাম নন্দিনী। রিইনকারনেশনের উপর ছবিটা হচ্ছে। নায়কের পুনর্জন্ম হচ্ছে। তবে নায়িকার অবশ্য এরকম গল্প নেই। ওই স্পিরিটের চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। অতীত আর বর্তমানের দু’টো জীবন দেখানো হচ্ছে। তবে ছবিটি একেবারেই ভয়ের নয়। আপাদমস্তক একটি প্রেমের গল্প।’
ছবিটি দ্বিভাষিক। বাংলার পাশাপাশি হিন্দিতেও ডাবিং করা হয়েছে। দ্বিভাষিকতার কারণেই কলকাতার সঙ্গে মুম্বইয়ের সুদেশ বেরী, অমিতা নাঙ্গিয়া, নাফে খান, আদেশকুমার সহ একাধিক শিল্পী অভিনয় করেছেন। দেবলীনা ছাড়াও কলকাতা থেকে অভিনয় করেছেন বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, সান্ত্বনা বসু, সত্যজিৎ চক্রবর্তী, বীরেশ্বর,পূজা গঙ্গোপাধ্যায় এবং সুধীর দত্ত স্বয়ং।
ছবির মিউজিক নিয়ে কথা প্রসঙ্গে সুধীর জানালেন, ছবিতে পাঁচটি গান রয়েছে। রথিজিৎ ভট্টাচার্য, শোভন গঙ্গোপাধ্যায়, ঋক বসু, রূপসা দত্ত প্রমুখ গান গেয়েছেন। সুধীর ছাড়াও গান লিখেছেন রাজীব দত্ত, অরুণাশিস রায়। দত্তপুকুর সংলগ্ন এক বাগানবাড়িতে ছবির বেশিরভাগ কাজ হলেও কিছুটা হয়েছে কানাডায়। আগামী জানুয়ারিতে ছবিটি মুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
