সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
চা: বিশ্বের জনপ্রিয় পানীয়গুলোর মধ্যে একটি হল চা। অনেক সময় বারবার চা করার ঝামেলা দূর করার জন্য একসঙ্গে অনেকটা চা বানিয়ে রাখেন। সেই চা স্বভাবতই ঠান্ডা হয়ে যায় একসময়। সেই চা অনেকেই গরম করে খেয়ে থাকেন। এটা করা যাবে না। চা দ্বিতীয়বার গরম করলে তাতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যা পান করলে বদহজম বা পাকস্থলীর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আলু: আলু আমাদের সবচেয়ে ‘আপন’ সব্জি। সবকিছুর সঙ্গেই তার ভাব। রান্নার পর আলু ফের গরম করার ফলে এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি রান্না করা আলু লম্বা সময় ধরে ঘরের তাপমাত্রায় রাখলেও পুষ্টিমান কমতে থাকে, হয়ে পড়ে বিষাক্তও। তাই যে খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করে খাবেন, সেখানে আলু রাখবেন না।
ডিম: ডিম এতটাই সহজলভ্য যে একে বলা হয় ‘গরিবের প্রোটিন’। ব্যাচেলররা তো ‘দিন আনি দিন খাই’ কথাটাকে পাল্টে ‘ডিম আনি ডিম খাই’তে পরিণত করেছেন। প্রোটিনের ‘পাওয়ার হাউস’ ডিম অত্যধিক তাপমাত্রায় পুনরায় গরম করলে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে। কেননা, পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয়ে তা ‘টক্সিক’ হয়ে পড়ে।
পালংশাক: আয়রন সমৃদ্ধ পালংশাক দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে আয়রন অক্সিডাইজড হয়ে যেতে পারে, যা থেকে দেহে নানা সমস্যা হতে পারে।
রান্নার তেল: রান্নায় ব্যবহৃত তেল কোনওভাবেই আবার ব্যবহার করবেন না। ফের গরম করলে এর মধ্যে টক্সিন তৈরি হয়।
মাশরুম: মাশরুম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই প্রোটিনে ভরপুর। দ্বিতীয়বার গরম করলে মাশরুমের প্রোটিনের উপাদান ভেঙে যেতে পারে।
ভাত: ভাত দ্বিতীয়বার গরম করলে এতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে ডায়রিয়া হতে পারে।