পৃথিবীর সব প্রাকৃতিক দুর্যোগ অপ্রত্যাশিত এবং তাৎক্ষণিকভাবেই ঘটে। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাহায্যে মানবসম্পদ, প্রাণী জীবন এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদের ভয়াবহ ক্ষতিও হয়ে থাকে। সবথেকে শক্তিশালী ও ভয়াবহ বিপর্যয়গুলির মধ্যে অন্যতম হল হ্যারিকেন, দাবানল, সুনামি, ভূমিকম্প প্রভৃতি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬০তম জন্মদিন আজ। তোমরা সবাই নিশ্চয়ই তাঁর গল্প, উপন্যাস, গান, নাটকের সঙ্গে পরিচিত। রবি ঠাকুর কিন্তু ছোটদের জন্যেও অনেক লেখালিখি করেছেন। শুধু নিজে করেননি, তাঁর ভাইপো অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে দিয়েও অনেক কাজ করিয়েছেন ছোটদের জন্য। আজ সেই বিষয়ে রইল একটি লেখা। সঙ্গে রবি ঠাকুরকে নিয়ে একটি সুন্দর ছড়া।
রবিঠাকুর গান লিখছেন সাত সকালে উঠে, কোথা থেকে মোহর এলো কবির কাছে ছুটে। বলল রবি, দাঁড়া মোহর গান তোলাব তোকে, না হয় সে গান হারিয়ে যাবে হয়ত ইহলোকে ।
এই গ্রহে প্রায় ৩০ মিলিয়নেরও বেশি প্রজাতির প্রাণী ও গাছপালা রয়েছে। প্রতিদিনই তাদের বেঁচে থাকার জন্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। এদের পক্ষে এইসব চ্যালেঞ্জকে এড়ানোর কোনও উপায় থাকে না।
ম্যাজিক মানে শুধুই খেলা? পড়ার লেশমাত্র নেই? মোটেও না, ম্যাজিকে এবার লেখাপড়ার বিষয়গুলোও ভরে দেওয়া হল। পড়াশোনার বিভিন্ন বিষয়ের ওপর দারুণ ম্যাজিক দেখাবেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। এখন থেকে প্রতি মাসের একটা করে রবিবার তোমাদের জন্য থাকবে ম্যাজিকে লেখাপড়া। এবার রসায়ন। ম্যাজিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন কমলিনী চক্রবর্তী।
কোনও ভাবেই ধ্বংস করা যায় না জল ভল্লুককে। মঙ্গলেও নাকি ছিল এই প্রাণী! সম্প্রতি চাঁদে পাড়ি জমিয়েছে এই আট পেয়ে। অদ্ভুত এই জীবটি সম্পর্কে লিখেছেন 
ভূগোলে সব প্রশ্নের সঠিক উত্তরের জন্য পাঠ্যবই খুঁটিয়ে পড়ো পরামর্শে বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয়ের ভূগোলের শিক্ষক কিংশুক মণ্ডল।
আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার বারীন্দ্রকুমার ঘোষ। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।
সমুদ্রের অতলে কেমন করে দিনযাপন করে বিশালাকার নীল তিমি? লিখেছেন সায়ন নস্কর।এক বিরাট জাহাজ। মহাসাগরের বুক চিরে নিজস্ব ছন্দে হেলতে দুলতে এগিয়ে চলছে। যাত্রীরা অনেকেই দাঁড়িয়ে রয়েছেন জাহাজের ডেকে। তাঁদের চোখ সাগর পানে। সামনে শুধুই জল আর জল।
আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন দেখে ছোট্ট ময়ূখের মনে হয়েছিল, আমিই বা কোডিং পারব না কেন? একটি সংস্থার কোডিং ক্লাসে তারপর ভর্তিই হয়ে যায় বারাকপুর সেন্ট অগাস্টিন ডে স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ময়ূখ দাশগুপ্ত। শিখতে শুরু করে কোডিং। বেশ কয়েকটি প্রজেক্টের পর তাক লাগিয়ে দেয় শিক্ষকদের। তার তৈরি ‘ক্যালকুলেট ইওর এজ’ অ্যাপটিকে সম্প্রতি স্বীকৃতিও দিয়েছে ওই সংস্থা। তাদের ফেসবুক পেজের শোকেসে স্থান পেয়েছে ওই অ্যাপটি। তারা লিখেছে, কলকাতার ময়ূখ দাশগুপ্তের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আমরা শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ময়ূখের সাফল্যে খুশি তার শিক্ষিকাও। বলছেন, আমার দ্বিতীয় পড়ুয়া এই সুযোগ পেল। এক প্রাক্তন শিক্ষিকাও বলেছেন, ওর ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল। ছেলের সাফল্যে খুশি বাবা-মাও। কী আছে ওই অ্যাপে? বেলঘরিয়ার ছেলে ময়ূখের সপ্রতিভ উত্তর, বর্তমান বছর আর জন্মের সাল দিয়ে বয়স জানতে চাইলে অ্যাপ তার উত্তর দিয়ে দেবে। কীভাবে বানালে ওই অ্যাপ? জাভা স্ক্রিপ্ট দিয়ে ওই অ্যাপটি তৈরি করা হয়েছে। প্রশ্ন ও উত্তরগুলি বানানোর জন্য একদম নির্দিষ্ট করে কোড দিতে হয়। বড় হয়ে কম্পিউটার নিয়ে আরও কাজ করতে চায় ময়ূখ। ওই অ্যাপ ছাড়াও এর মধ্যে প্রজেক্ট ওয়ার্ক হিসেবে আরও কয়েকটি অ্যাপ তৈরি করেছে সে। ময়ূখ জানালো এর মধ্যে পোর্টফোলিও বলে একটা অ্যাপও বেশ ভালো হয়েছে। মানুষের উপকারে লাগবে এমন একটা নতুন জিনিস তৈরি করার স্বপ্ন তার। কোডিং ছাড়া আর কী কর? ময়ূখ বলছে, টিভিতে কার্টুন না হলে অ্যানিমাল প্লানেট দেখি। ফুটবল খেলা দেখতেও ভালো লাগে। এছাড়া ছবি আঁকি, পিয়ানো বাজাই। বাবার ছুটির দিনে ঘুরতে যাই।
