Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

রথচক্র

রথের কাঠ
রথের জন্য চাই নিম ও হাঁসি গাছের কাঠ। মন্দির কমিটি প্রথমে বনদপ্তরের কাছে খবর পাঠায়। তারপর জঙ্গলে প্রবেশ করেন পুরোহিতরা। পুজো করা হয় নির্দিষ্ট গাছগুলিকে। সেই পর্ব শেষে সোনার কুড়ুল জগন্নাথদেবের চরণে স্পর্শ করিয়ে গাছ কাটার শুরু। এর জন্য ওড়িশা সরকার কোনও টাকা নেয় না। তিনটি রথ নির্মাণের জন্য প্রয়োজন প্রায় ৮৮৪টি গাছের ১২ ফুটের কাণ্ড। এগুলি থেকেই তৈরি হয় রথের স্তম্ভগুলি। বসন্ত পঞ্চমীর দিন কাঠ পৌঁছে যায় পুরীর জগন্নাথ মন্দির অফিসের বাইরে। পার্শ্ববর্তী জেলা দাসপাল্লা থেকেও কাঠ আসে। কাঠের গুঁড়ি ভাসিয়ে দেওয়া হয় মহানদীতে। পুরীর কাছাকাছি পৌঁছলে তা সংগ্রহ করা হয়। পরে সড়ক পথে সেই কাঠ পৌঁছয় মন্দিরের সামনে। তারপর অক্ষয় তৃতীয়ায় শ্রীমন্দিরের কাছে রয়্যাল প্যালেসের সামনে আরম্ভ হয় রথ নির্মাণ। 

রথের কারিগর
 ‘বিশ্বকর্মা সেবক’। এই নামেই পরিচিত রথের কারিগররা। বিশালাকার এই রথ ফুট-ইঞ্চির মাপ অনুযায়ী নির্মাণ হয় না। ‘হাত’ মেপে কাজ করেন শিল্পী বা মহারানারা। রথের মূল কাঠামো তৈরি করেন বঢ়েই মহারানা। চাকা তৈরি করেন পাহি মহারানারা। ওঝা মহারানারা হলেন কামার কাঁটা নায়ক। বড় বড় অংশগুলি জুড়ে দেওয়ার কাজ করেন ছন্দকররা। ছবি এঁকে রথ সাজান রূপকাররা। মূর্তিকাররা রথের কাঠ কুঁদে নানা নকশা খোদাই করেন। এঁরা কেউই প্রশিক্ষিত কারিগর নন। প্রায় ২০০ জন মনপ্রাণ ঢেলে দিয়ে ৫৮ দিনের মধ্যে তিনটি রথ নির্মাণ সম্পূর্ণ করেন। ততদিন কারিগররা সেখানেই থাকেন এবং তাঁদের অনেক নিয়ম মেনে চলতে হয়। যেমন, নির্দিষ্ট সময়ে আহার এবং সম্পূর্ণ নিরামিষ ভোজন। ব্রহ্মচর্য পালনও বাধ্যতামূলক। ‘সুতক’ বা ‘পাটক’ কারিগর সদস্যের পরিবারে যদি কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে, তাহলে কাজে হাত দিতে পারবেন না তিনি।  
রথ নির্মাণ আরম্ভ হওয়ার আগে একটি পবিত্র যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়। তারপর জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রার রথের নির্মাণ আরম্ভ হয় একযোগে এবং  সমাপ্তিও হয় একই ক্রমে। চাকা তৈরির মাধ্যমে নির্মাণের সূচনা করেন শিল্পীরা। গোল চাকা মনে করায় জগন্নাথের ‘চকানয়ন’। তিনটি রথের জন্য মোট ৪২টি চাকা তৈরি হয়। চন্দন-যাত্রার সমাপ্তি দিবসে সেগুলি রথের মূল কীল-এর সঙ্গে জোড়া হয়। ওই দিন প্রচুর ভক্ত জগন্নাথ দর্শনে আসেন।  

রথের দড়ি 
ভক্তদের কাছে রথের দড়ি অত্যন্ত পবিত্র। তা স্পর্শ করার জন্য দূরদূরান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিবছর পুরীতে আসেন। ভিড় করেন বাংলার মাহেশ, মহিষাদল, মায়াপুরে ইসকনের রথযাত্রা উৎসবেও। অনেকে দড়ির খানিকটা সুতো ছিঁড়ে ভগবানের আশীর্বাদস্বরূপ সঙ্গে নিয়ে যান। প্রতিটি রথের রশি ২২০ ফিট লম্বা এবং আট ইঞ্চি চওড়া। ১১৫ কেজি পাট দিয়ে তৈরি এই রশির জন্য প্রয়োজন হয় ৩০ লিটার মোবিল এবং ১৫ লিটার কেরোসিন তেলের। ১৫ জন শ্রমিক দু’দিন ধরে পরিশ্রম করেন সেই কাজে। পুরীর বীরপ্রতাপুর গ্রামে তৈরি হয় তিনটি রথের দড়ি। আগে তা আসত কেরল থেকে। কিন্তু গত কয়েকবছর ধরে ওড়িশার চন্দনপুর এলাকার কোঅপারেটিভ কোয়্যার কর্পোরেশন লিমিটেড সংস্থার কারখানায় এই দড়ি তৈরি করা হচ্ছে। গত বছর রথগুলি টানার জন্য ১৪টি এবং ব্যারিকেডের জন্য আরও ১২টি দড়ি তৈরি করা হয়েছে। মহিলা এবং পুরুষ উভয় শ্রমিকরাই সেগুলি তৈরি করেন। তবে সেকাজে শুদ্ধ বস্ত্র পরিধান এবং হবিষ্যান্ন গ্রহণ বাধ্যতামূলক। তাঁদের সাহায্য করেন মন্দিরের স্থানীয় সেবায়েতরা। এক্ষেত্রে পারিশ্রমিকের চিন্তা বড় হয়ে দাঁড়ায় না। স্বয়ং জগন্নাথদেবের কৃপায় এই সেবাধিকার পাওয়া যায় বলে মনে করেন শ্রমিকরা। 
পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার সঙ্গে আজও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে পূর্ব বর্ধমানের কুলীন গ্রামের নাম। পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ওই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাংলা সাহিত্যের অমূল্য গ্রন্থ ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ কাব্যের রচয়িতা মালাধর বসু। তাঁর পৌত্র লক্ষ্মীকান্ত বসু শ্রীচৈতন্য দেবের অন্যতম ভক্ত। ‘সত্যরাজ খান’ নামেও ভূষিত হয়েছিলেন। কুলীন গ্রামে রথযাত্রা উৎসবের সূচনা করেছিল বসু পরিবারই। স্বয়ং শ্রীচৈতন্যদেব এসেছিলেন এখানে। মহাপ্রভুর স্মৃতি বিজড়িত কুলীন গ্রামের রথযাত্রা উৎসব প্রায় ৫০০ বছরেরও বেশি পুরনো। পুরীর জগন্নাথদেবের রথের জন্য সত্যরাজ খানকে কুলীন গ্রাম থেকে পট্টডোরী পাঠানোর আদেশ দিয়েছিলেন চৈতন্যদেব। সেই আদেশ মেনে পুরীর জগন্নাথের রথের জন্য এই কুলীনগ্রাম থেকেই এককালে পাঠানো হত রেশমের পট্টডোরী। আজ আর এই প্রথা চালু নেই। তবে ভক্তদের বিশ্বাস, কুলীন গ্রাম ও পুরীর রথ এক এবং অভিন্ন।

রথের সাজসজ্জা
অত্যন্ত যত্ন নিয়ে ও দক্ষতার সঙ্গে রথের সাজসজ্জা করা হয়। একটি প্রাচীন শ্লোক আছে, ‘কলায়াঃ দেশঃ যঃ সঃ উৎকলঃ’। অর্থাৎ শিল্পকলার দেশ হিসেবেই উৎকলের প্রসিদ্ধি। ওড়িশার শিল্পীদের সুন্দর হস্তশিল্পের নমুনা রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে সমগ্র বিশ্ব দেখার সুযোগ পায়। ওড়িশার প্রাচীন মন্দির নির্মাণ শৈলীর সঙ্গে সাদৃশ্য রেখে রথের চাকাগুলি তৈরি করা হয়। চাকা এবং রথের কাঠামোর রংও ওড়িশার সনাতন ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখেই করা হয়। রথের উপর চন্দ্রাতপের আবরণ দিতে প্রায় ১২৫০ মিটার সবুজ, কালো আর লাল রঙের সূক্ষ্ম কারুকাজ করা কাপড় ব্যবহার করা হয়। দর্জিদের একটি বিশেষজ্ঞ দল রথকে কাপড়ে ঢেকে সাজিয়ে দেওয়ার কাজটি করেন। ত্রিমূর্তির বসার গদিওয়ালা আসনও তৈরি করেন সেই শিল্পীরাই।
07th  July, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। বিশদ

25th  August, 2024
কেন মেঘ আসে...
কলহার মুখোপাধ্যায়

‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে...’, তবে এই তো আর ক’দিন। এক কী দেড় মাস! তার মধ্যেই দুগ্গা চলে আসবে। তখন আকাশ ফুঁড়ে রোদ্দুর। মেঘগুলোর রং যাবে সব পাল্টে। আইসক্রিম আইসক্রিম মেঘ চড়ে বেড়াবে আকাশে। তখন মালতির একটু স্বস্তি। বিশদ

25th  August, 2024
’৪২-এর কলকাতা

‘ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো...’ গান্ধীজির ডাকে ১৯৪২ সালের আগস্টে রাস্তায় নেমেছিল কলকাতাও। আম বাঙালির প্রতিবাদের সেই ইতিহাস ফিরে দেখলেন সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত। বিশদ

18th  August, 2024
মৃত্যুর মুখোমুখি

কারাগারের নিস্তব্ধতা চিরে ছুটে আসছে শব্দ। মুজফ্‌ফরপুর জেলের কোনায় কোনায় তখনও জমাট বাঁধা অন্ধকার। কনডেমড সেলের মেঝেয় চুঁইয়ে পড়েছে সামান্য আলোর রেখা। সেই আলোয় স্পষ্ট দূরের অন্ধকারে শক্ত কাঠের পাটাতনে দুলতে থাকা মরণ-রজ্জু। বিশদ

18th  August, 2024
বেগম, কন্যা ও রবীন্দ্রনাথ
সমৃদ্ধ দত্ত

‘ম্যাডাম, আমাদের সোর্স খুব কিন্তু কনফার্মড! খুব ডেলিকেটও। বাইরে এই খবরটা চলে গেলে সমস্যা হবে।’ বললেন আর এন কাও। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কী করা উচিত? ম্যাডাম হলেন প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধী চিন্তিত মুখে বললেন, ‘তাহলে আমাদের কোনও অফিসারকে এর মধ্যে ইনভলভ করার দরকার নেই। আপনি নিজেই যান।’ 
বিশদ

11th  August, 2024
পদ্মাপারে চীনের ফুটপ্রিন্ট

আমেরিকাকে ‘সবক’ শেখাতে শেখ হাসিনা জড়িয়ে ধরেছিলেন চীনকে। তাঁর শেষ চীন সফর—৮ জুলাই।বেজিংয়ের জন্য বাংলাদেশের দুয়ার হাট করে খুলে দিয়েছিলেন হাসিনা।
বিশদ

11th  August, 2024
অবন ঠাকুরের বাগানবাড়ি

কলকাতার খুব কাছেই কোন্নগরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বাগানবাড়ি’, যেন একটুকরো ছোট্ট শান্তিনিকেতন। ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বইয়ে যে বাড়ির স্মৃতিচারণ করেছেন অবন ঠাকুর। সেই বাগান বাড়ি ঘুরে তার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

04th  August, 2024
রং কই রং দাও? গুরুর আদেশ! রং তুলি নিয়ে বসলেন নন্দলাল। তারপর..? 
সুশোভন অধিকারী, প্রাক্তন কিউরেটর নন্দন, কলাভবন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন 

শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক সত্ত্বা ছিল। তিনি যেমন কড়া শিক্ষক, তেমনই ছিলেন ছাত্র অন্তঃপ্রাণ। শিল্পের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর কাকা-ভাইপোর সম্পর্ক। বয়সের ব্যবধান মাত্র ১০ বছর। কিন্তু, লেখায় রবীন্দ্রনাথ, আঁকায় অবন ঠাকুর, এ এক অদ্ভুত মেলবন্ধন। বিশদ

04th  August, 2024
উত্তমপুরুষ: সিঁড়ি থেকে নামার সময় মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন উত্তমদা
রঞ্জিত মল্লিক

উত্তম কুমারের সঙ্গে আমার গোটা পাঁচেক ছবি করার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রথম ছবি ছিল ‘মৌচাক’। আর শেষ ছবি ‘ওগো বধু সুন্দরী’। প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো, আমি এরকম সারা ভারতে দেখিনি। পৃথিবীতেও আর কোথাও আছে কিনা জানি না। বিশদ

28th  July, 2024
উত্তমপুরুষ: হাত নাড়তে নাড়তে ইডেনে নামলেন উত্তম জেঠু 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

বাবার (শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন উত্তম কুমার কাজ করছেন, আমি তখন খুবই ছোট। কাজেই উত্তম কুমার কী, কেন, সেই বিষয়ে আমার কোনও আগ্রহই ছিল না। বিশদ

28th  July, 2024
ট্রাম্প ফিভার!
মৃণালকান্তি দাস

১৯৮১ সালের ৩০ মার্চ। আমি থেরাপিস্টের অফিসে বসে রয়েছি। একটু পরেই আমার শরীরে থেরাপি দেওয়া হবে। আচমকা এক সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট হুড়মুড় করে দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকলেন। প্রথমে আমি খুবই রেগে গিয়েছিলাম। আমি ভাবলাম, ‘লোকটা আর সময় পেল না! আমার থেরাপি সেশনে ফট করে ঢুকে পড়ল?’ বিশদ

21st  July, 2024
একনজরে
সম্প্রতি ইউক্রেনের একাধিক শহরে লাগাতার হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এবার পুতিনের দেশকে তার মোক্ষম জবাব দিল জেলেনস্কি বাহিনী। রুশ অধিকৃত খারকিভ অঞ্চলে আকাশ পথে হানায় আগুন ঝরাল ইউক্রেন। সৌজন্যে ‘ড্রাগন ড্রোন’। যা নিমেষের মধ্যে গাছপালা পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে। ...

রাতের বেলা দামোসের ধারে চলছিল আড্ডা। এমন সময় হঠাৎ আগমন কয়েকজন দুষ্কৃতীর। কিছু বোঝার আগেই এলোপাথাড়ি চলল তিন রাউন্ড গুলি। তাতেই গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতরভাবে জখম হলেন এক তৃণমূল কর্মী ...

নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। অন্তত ২০০ জন চাকরিপ্রার্থী সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও মেধাতালিকায় স্থান পায়নি। অথচ ...

সকালে ৩২টি ওয়ার্ডের রাস্তা পরিষ্কার করা হয়। পাশাপাশি বাড়ি বাড়ি আবর্জনা সংগ্রহও করে উলুবেড়িয়া পুরসভা। এবার রাতেও রাস্তা পরিষ্কার রাখার উদ্যোগ নিল তারা। শনিবার রাতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও প্রখর অনুমান ক্ষমতার গুণে কার্যোদ্ধার। ব্যবসা, বিদ্যা, দাম্পত্য ক্ষেত্রগুলি শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস
১৮৮৬: দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবার্গের পত্তন হয়
১৯২৬: সঙ্গীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার জন্ম
১৯৩৩: সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলের জন্ম
১৯৩৯:  হিন্দু সন্ন্যাসী, রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠের প্রতিষ্ঠাতা  স্বামী অভেদানন্দর  মৃত্যু
১৯৫৬: অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর জন্ম
২০২২: দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে উন্মোচিত হল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ২৮ ফুট উচ্চতার কালো গ্রানাইটের মূর্তি
২০২২: বৃটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৩২ টাকা ১১১.৮৭ টাকা
ইউরো ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ৩৬/৫ রাত্রি ৭/৫৯। স্বাতী নক্ষত্র ২৫/১৫ দিবা ৩/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৪/৫১, সূর্যাস্ত ৫/৪৩/৪৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ গতে ৯/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ১/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৯ গতে ৭/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ৩/৫ মধ্যে। বারবেলা ১০/১ গতে ১/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে। 
২২ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী দিবা ৩/৫৫। স্বাতী নক্ষত্র দিবা ১/৭। সূর্যোদয় ৫/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৩ গতে ৯/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/১৩ মধ্যে ও ১২/৪৭ গতে ১/৩৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩০ গতে ৭/১৬ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ৩/৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তুহিনকান্ত পান্ডেকে অর্থসচিবের পদে নিয়োগ করল কেন্দ্রীয় সরকার

07-09-2024 - 11:47:15 PM

মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে নির্মীয়মাণ বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার

07-09-2024 - 11:21:33 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে সস্ত্রীক হাজির অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত

07-09-2024 - 11:20:18 PM

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদোমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জিওর্জিয়া মেলোনি

07-09-2024 - 11:18:42 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেতা সলমন খান

07-09-2024 - 11:15:13 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেত্রী মাধুরি দীক্ষিত

07-09-2024 - 10:44:53 PM