Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

উত্তমপুরুষ: সিঁড়ি থেকে নামার সময় মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন উত্তমদা
রঞ্জিত মল্লিক

উত্তম কুমারের সঙ্গে আমার গোটা পাঁচেক ছবি করার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রথম ছবি ছিল ‘মৌচাক’। আর শেষ ছবি ‘ওগো বধু সুন্দরী’। প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো, আমি এরকম সারা ভারতে দেখিনি। পৃথিবীতেও আর কোথাও আছে কিনা জানি না। একজন নায়কের মৃত্যুর ৪৪ বছর পরেও তাঁকে নিয়ে কত আলোচনা, কত ভাবনা। এটা ভাবা যায় না। বলতে গেলে, অভাবনীয়, অকল্পনিয়। কিন্তু উত্তম কুমার এমনি এমনি উত্তম কুমার হয়ে ওঠেননি। এর পিছনে অসম্ভব নিষ্ঠা, একাগ্রতা, অধ্যবসায়ের ইতিহাস রয়েছে। একটা কথা, উনি অভিনেতা হিসেবে যতখানি বড় মাপের ছিলেন, ততখানিই বিরাট মাপের মানুষ ছিলেন। 
কেন বলছি? আমি দেখেছি, উনি টেকনিশিয়ানদের অভাব-অভিযোগ বুঝতে পারতেন। সেগুলো নিয়ে রীতিমতো ভাবতেন। নিজের মতো করে তাঁদের সাহায্য করতেন। মজার কথা হল, উনি সাহায্য করে সেটা কাউকে জানতে দিতেন না। কত সুন্দর তাঁর ব্যাপার। এই হল আমাদের উত্তমদা। কীভাবে তিনি উত্তম কুমার হয়ে উঠলেন, অনেকবার ভেবেছি। বোঝার চেষ্টা করেছি। আমার মনে হয়েছে, একমাত্র কারণ, উনি অদ্ভুত রকমের খুঁতখুঁতে মানুষ। সাংঘাতিকভাবে সিরিয়াস। কোনও অবস্থাতেই সন্তুষ্ট হতেন না। সারাক্ষণ ওঁর মধ্যে নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করতেন। ওঁর শুধু মনে হতো, আরও একটু ভালো করা যেত। এরকম নিষ্ঠা সত্যিই ভাবা যায় না। আমি ওঁর সঙ্গে প্রথম ছবি করতে এলাম ‘মৌচাক’-এ। উনি আমাকে দেখেই বুঝতে পেরেছিলেন, আমি এখানে নতুন কাজ করতে এসেছি। আর উনি তখন মধ্যগগনে। আমাকে দেখে বুঝতে পেরেছিলেন, ওঁর সামনে দাঁড়াতে আমার কোথাও একটা জড়তা কাজ করছে। যাতে ওই জড়তাটা কেটে যায়, দেখলাম উনিই নিজেই সেই চেষ্টা শুরু করেছেন। কীভাবে? আমার সঙ্গে গল্প-হাসি-ঠাট্টা শুরু করলেন। আমি বুঝতে পারলাম, যাতে আমি সহজ হয়ে যাই, ভয় না পাই, জড়তাটা কেটে যায়, সেই চেষ্টা করছেন উনি। আমার শ্যুট করতে গিয়ে, যাতে কোনও অসুবিধা না হয় সেই চেষ্টা করছিলেন। উত্তমদা আসলে কিন্তু গম্ভীর ধরনের মানুষ। এগুলো ওঁর করার নয়। আমি দেখেছি, শ্যুটিং ফ্লোরে এসে উনি সারাক্ষণই পাঠ নিয়ে ভাবেন। তার মধ্যেই হাসি-ঠাট্টা করলেন, একটু অবাকই হলাম। বুঝতে পারলাম, সামগ্রিক আবহাওয়াটা ঠিক করার চেষ্টা করছেন। ‘মৌচাকে’-এর পরিচালক ছিলেন অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়। উনিও খুব গুনি লোক, রসিক মানুষ। উত্তমদার এই অবদানগুলো ভুলতে পারি না। ওরকম লোক খুব কমই আছেন। মানে বড় ভাই ঠিক যেভাবে ছোট ভাইকে আগলে রাখেন, সেই কাজটা উনি আমার সঙ্গে করলেন। নিঃসন্দেহে আমি ওঁর কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। 
যখন ওঁর শট থাকত, আমি কিন্তু ফ্লোরে বসে থাকতাম। কোথাও যেতাম না। মুগ্ধ হয়ে ওঁর শট দেওয়া দেখতাম। আসলে আমার যা কিছু সবটাই দেখে দেখে শেখা। অন্যরা অনেকে অভিনয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু আমার সবটাই দেখে দেখে শেখা। কিছুটা বাড়ির ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল। সেটা কাজে লেগেছিল ঠিকই। উত্তমদার কথা বলি। দেখলাম, কিছুদিন আগেও টেলিভিশনে ‘মৌচাক’ দেখাল। এই ছবিটা নিয়ে আমি একটা কথা বলব, ভেবে দেখুন এই ছবি আজ থেকে ৫০ বছর আগে তৈরি। অতদিন আগের এই ছবিটা দেখে মানুষ যেভাবে আনন্দ পেয়েছিলেন, আজও একইভাবে আনন্দ পান। এটা ভেবেই অবাক লাগে। আজকের প্রজন্মও এই ছবি দেখে একই রকমের উত্সাহ পান। ছবিটার এমনই মজা। ছবিটার মধ্যে অদ্ভুত বাঙালিয়ানা আছে। সারা পৃথিবীর বাঙালি এটা আজও সমান আনন্দে দেখেন। আহা! উত্তমদার সেই অভিনয় ভোলার নয়। বলা হয়নি, আমি ওঁকে উত্তমদা বলেই ডাকতাম। উনি আমাকে রঞ্জিত্ বলে ডাকতেন। যদি অন্যান্য অভিনেতার সঙ্গে উত্তম কুমারের তুলনা করি, তাহলে বলব, অনেকেই শ্যুটিংয়ের ফাঁকে ঠাট্টা-রসিকতা করতেন। কিন্তু উত্তম কুমার একেবারেই আলাদা মানুষ। উনি কিন্তু শ্যুটিংয়ের ফাঁকে বেশি কথাবার্তা বলতেন না। কাজের সময় কোনও হাসিঠাট্টা নেই। অনেককে দেখেছি, যখন হয়তো লাইট করা হচ্ছে, অন্যান্য সহ অভিনেতাদের সঙ্গে গল্প-রসিকতা করেন। আবার কাজের সময় সকলে কাজের মধ্যে ঢুকে যান। কিন্তু উত্তমদা এসবের মধ্যে থাকতেন না। মেকআপের সময় থেকেই উনি একদম চরিত্রে ঢুকে যেতেন। যেটাকে আমরা ক্যারেক্টারে ঢুকে যাওয়া বলি। একটা চরিত্রকে নিয়ে যতখানি একাত্ব হয়ে যাওয়া যায়, সেই চেষ্টা করতেন। 
শ্যুটিংয়ের কথা বলতে গিয়ে, একদিনের কথা হঠাত্ মনে পড়ে গেল। খুব সম্ভবত ‘শ্রীকান্তের উইল’ নামের একটা ছবির শ্যুটিং ফ্লোরের কথা। আমি তো সবসময়ই ওঁর শ্যুটিং দেখার জন্য সেটে বসে থাকতাম। ওই ছবির একটা দৃশ্য ছিল, উনি সিঁড়ি থেকে নেমে আসছেন। তখন মাথা ঘুরে তিনি সিঁড়ি থেকে পড়ে যাবেন। আমি তো সেটা দেখার জন্য বসে আছি। অবাক হয়ে ভাবছি, কীভাবে করবেন। ঠিক দেখলাম, দোতলা থেকে নামলেন। আধাআধি জায়গায় এসে চোখটা বোজালেন। মনে হল, মাথাটা ঘুরছে। তারপর দুম করে মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন। আমি তো ভেবেছি, খুব লেগেছে বোধ হয়। পরিচালক কাট বললেন। দেখালাম, উত্তমদা উঠে দাঁড়ালেন। যখন শট দেওয়া হয়ে গিয়েছে, আমি গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, এটা করলেন কীভাবে? আমার তো বুক ধরফর করে উঠল। ভাবলাম, সাংঘাতিক লেগেছে হয়তো। প্রথমে বলতে চাইছিলেন না। সেরকম কিছু নয়, বলে চলে যাচ্ছিলেন। তারপর বললেন, এসব করতে গেলে, হাঁটুটা স্টিফ করে রাখতে হয়। তারপর রিলিজ করলেই নিজের থেকেই ব্যালান্স থাকে না। আর পড়ার সময় খুব খেয়াল রাখতে হবে কোমড়ে যেন না লেগে যায়। হাতটা ঠিক জায়গায় ফেলতে হবে। লোকে তো আর পর্দায় দেখে বুঝতে পারবে না। কিন্তু নিজেকে বাঁচিয়ে এমনভাবে পড়তে হবে, যেন নিজের না লেগে যায়। এরকম বহু জায়গায় ওঁর শট দেওয়া দেখে মুগ্ধ হয়েছি। এটাও বলতে হবে, ওঁকে কিছু জিজ্ঞেস করলে, উনি সবটা বুঝিয়ে বলে দিতেন। কিন্তু কখনওই নিজে যেচে কিছু বলতেন না। গায়ে পড়ে এটা এভাবে করো, কিংবা ওটা ওভাবে করো, এইসব উনি জীবনে করেননি। এটাই ওঁর নিয়ম। মানে, আপনি কীভাবে ভেবেছেন, আমি জানি না। সেটা আমি আপনার উপর চাপিয়ে দেব কেন? এইরকম মানুষ ছিলেন উত্তমদা।          
গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল 
সহযোগিতায় : উজ্জ্বল দাস
28th  July, 2024
স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি
বিশদ

15th  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। বিশদ

25th  August, 2024
কেন মেঘ আসে...
কলহার মুখোপাধ্যায়

‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে...’, তবে এই তো আর ক’দিন। এক কী দেড় মাস! তার মধ্যেই দুগ্গা চলে আসবে। তখন আকাশ ফুঁড়ে রোদ্দুর। মেঘগুলোর রং যাবে সব পাল্টে। আইসক্রিম আইসক্রিম মেঘ চড়ে বেড়াবে আকাশে। তখন মালতির একটু স্বস্তি। বিশদ

25th  August, 2024
’৪২-এর কলকাতা

‘ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো...’ গান্ধীজির ডাকে ১৯৪২ সালের আগস্টে রাস্তায় নেমেছিল কলকাতাও। আম বাঙালির প্রতিবাদের সেই ইতিহাস ফিরে দেখলেন সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত। বিশদ

18th  August, 2024
মৃত্যুর মুখোমুখি

কারাগারের নিস্তব্ধতা চিরে ছুটে আসছে শব্দ। মুজফ্‌ফরপুর জেলের কোনায় কোনায় তখনও জমাট বাঁধা অন্ধকার। কনডেমড সেলের মেঝেয় চুঁইয়ে পড়েছে সামান্য আলোর রেখা। সেই আলোয় স্পষ্ট দূরের অন্ধকারে শক্ত কাঠের পাটাতনে দুলতে থাকা মরণ-রজ্জু। বিশদ

18th  August, 2024
বেগম, কন্যা ও রবীন্দ্রনাথ
সমৃদ্ধ দত্ত

‘ম্যাডাম, আমাদের সোর্স খুব কিন্তু কনফার্মড! খুব ডেলিকেটও। বাইরে এই খবরটা চলে গেলে সমস্যা হবে।’ বললেন আর এন কাও। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কী করা উচিত? ম্যাডাম হলেন প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধী চিন্তিত মুখে বললেন, ‘তাহলে আমাদের কোনও অফিসারকে এর মধ্যে ইনভলভ করার দরকার নেই। আপনি নিজেই যান।’ 
বিশদ

11th  August, 2024
পদ্মাপারে চীনের ফুটপ্রিন্ট

আমেরিকাকে ‘সবক’ শেখাতে শেখ হাসিনা জড়িয়ে ধরেছিলেন চীনকে। তাঁর শেষ চীন সফর—৮ জুলাই।বেজিংয়ের জন্য বাংলাদেশের দুয়ার হাট করে খুলে দিয়েছিলেন হাসিনা।
বিশদ

11th  August, 2024
অবন ঠাকুরের বাগানবাড়ি

কলকাতার খুব কাছেই কোন্নগরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বাগানবাড়ি’, যেন একটুকরো ছোট্ট শান্তিনিকেতন। ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বইয়ে যে বাড়ির স্মৃতিচারণ করেছেন অবন ঠাকুর। সেই বাগান বাড়ি ঘুরে তার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

04th  August, 2024
রং কই রং দাও? গুরুর আদেশ! রং তুলি নিয়ে বসলেন নন্দলাল। তারপর..? 
সুশোভন অধিকারী, প্রাক্তন কিউরেটর নন্দন, কলাভবন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন 

শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক সত্ত্বা ছিল। তিনি যেমন কড়া শিক্ষক, তেমনই ছিলেন ছাত্র অন্তঃপ্রাণ। শিল্পের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর কাকা-ভাইপোর সম্পর্ক। বয়সের ব্যবধান মাত্র ১০ বছর। কিন্তু, লেখায় রবীন্দ্রনাথ, আঁকায় অবন ঠাকুর, এ এক অদ্ভুত মেলবন্ধন। বিশদ

04th  August, 2024
উত্তমপুরুষ: হাত নাড়তে নাড়তে ইডেনে নামলেন উত্তম জেঠু 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

বাবার (শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন উত্তম কুমার কাজ করছেন, আমি তখন খুবই ছোট। কাজেই উত্তম কুমার কী, কেন, সেই বিষয়ে আমার কোনও আগ্রহই ছিল না। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
শেষবার তিনি মাঠে নেমেছিলেন কোপা আমেরিকা ফাইনালে। খেতাবি লড়াইয়ে গোড়ালিতে চোট পেয়ে চোখের জলে মাঠ ছেড়েছিলেন লায়োনেল মেসি। তারপর কেটে গিয়েছে দু’মাস। চোট সারিয়ে মাঠে ...

আবার হিট অ্যান্ড রানের ঘটনা বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ে। দ্রুতগতির গাড়ি পিষে দিল দুই বাইকযাত্রীকে। যার জেরে প্রাণ হারিয়েছেন বছর সতেরোর এক কিশোর। গুরুতর জখম তাঁর ...

পুজোর বাকি আর মাত্র কয়েকটা দিন। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে চলছে প্যান্ডেল তৈরির কাজ। নাওয়া-খাওয়া ভুলে সকাল থেকেই পুজো উদ্যোক্তারা পড়ে আছেন পুজো প্রাঙ্গণে। কেউ ব্যস্ত প্যান্ডেল ...

টানা বৃষ্টির জেরে আসানসোল, দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত। পুজোর মাত্র কয়েক সপ্তাহ বাকি। রবিবারও ছুটির দিনে বৃষ্টিতে পুজোর বাজার দফারফা করে দিয়েছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া এদিন মানুষজন বাড়ি থেকে বের হননি। ঝড়-বৃষ্টির জেরে জিটি রোডের উপর একের পর এক গাছ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ওজোন স্তর রক্ষা দিবস
১৭৩৬ - পোলিশ ডাচ পদার্থবিদ তথা প্রকৌশলী ও থার্মোমিটার উদ্ভাবক ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইটের মৃত্যু
১৮১২ - মস্কো শহরে এক অগ্নিকাণ্ডে এক দিনে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ শহর পুড়ে গিয়েছিল
১৯০৮- জেনারেল মোটরস কর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠা
১৯১৬- ধ্রুপদী সংগীতশিল্পী এম এস শুভলক্ষ্মীর জন্ম
১৯৩১- হিজলি ক্যাম্পে বন্দিদের উপর গুলিতে হত দুই বিপ্লবী সন্তোষকুমার মিত্র এবং তারকেশ্বর সেনগুপ্ত
১৯৩২- নোবেলজয়ী স্কটিশ চিকিৎসক রোনাল্ড রসের মৃত্যু
১৯৪৫- রাজনীতিবিদ পি চিদাম্বরমের জন্ম
১৯৫৩- যুক্তরাষ্ট্রের রক্সি থিয়েটারে বিশ্বের প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র ‘দ্য রোব’ প্রদর্শিত
১৯৫৫- আন্তর্জাতিক কপিরাইট কনভেনশন চালু
১৯৮৭- বিশ্বের ২৭টি দেশ ভূ-পৃষ্ঠের বায়ু মন্ডলকে রক্ষা করার জন্য ক্লোরোফ্লোরো কার্বন গ্যাস ব্যবহারে বিধিনিষেধ প্রয়োগে চুক্তিবদ্ধ হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.৮৪ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৪ টাকা ১১২.১৯ টাকা
ইউরো ৯১.৫৩ টাকা ৯৪.৭৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
14th  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

৩১ ভাদ্র, ১৪৩১, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। ত্রয়োদশী ২৪/২০ দিবা ৩/১১। ধনিষ্ঠা নক্ষত্র ২৭/৪৫ দিবা ৪/৩৩। সূর্যোদয় ৫/২৭/৮, সূর্যাস্ত ৫/৩৫/৫৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/২২ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৯ গতে ৪/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৮ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/৩৪ গতে ৪/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/৪ গতে ১১/৩২ মধ্যে। 
৩০ ভাদ্র, ১৪৩১, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। ত্রয়োদশী দিবা ১/১১। ধনিষ্ঠা নক্ষত্র দিবা ৩/৫১। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৩৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ১০/১৯ গতে ১১/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৯ গতে ৮/৪৯ মধ্যে ও ১১/১০ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/১৪ গতে ৪/৫৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫৮ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ২/৩৫ গতে ৪/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/৪ গতে ১১/৩২ মধ্যে। 
১২ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কলকাতার সিপিকে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

11:59:00 PM

আগামী কাল, মঙ্গলবার কলকাতা পুলিসে রদবদল করা হবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

11:58:00 PM

স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

11:57:00 PM

অভয়ার উদ্দেশ্যে সমবেদনা জানিয়ে বৈঠক শুরু করি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

11:55:00 PM

আমরা উভয়পক্ষই খুশি, বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

11:55:00 PM

কিছু বিষয়ে সহমত কিন্তু কয়েকটি বিষয়ে মতানৈক্য হয়েছে, জানালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

11:53:00 PM