আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
নস্টালজিয়া
‘অমর সঙ্গী’ নামটার সঙ্গেই জড়িয়ে নস্টালজিয়া। অফারটা পাওয়ার পর কি অনুভূতি হয়েছিল? নীলের উত্তর, ‘এমন একটা কালজয়ী সিনেমা, যার গানের সঙ্গে সব বাঙালি নিজেকে রিলেট করতে পারে। এরকম একটা প্রোজেক্টের অংশ হতে পারব ভেবেই ভালো লেগেছিল।’ সেকারণেই দায়িত্বও অনেক বেড়ে গিয়েছিল বলে জানালেন অভিনেতা। ‘আসলে এসব ক্ষেত্রে দর্শকের প্রত্যাশা অনেক বেড়ে যায়। তাই শুরুতে একটু নার্ভাস ছিলাম’, বললেন তিনি।
আলাদা চরিত্র
নীলের কেরিয়ার মূলত টেলিভিশন কেন্দ্রিক। তবে এখনও পর্যন্ত এই ধরনের চরিত্রে তিনি অভিনয় করেননি। স্পষ্ট বললেন, ‘আমি এতদিন যে ধরনের চরিত্র করে এসেছি তার থেকে রাজ চরিত্রটা সম্পূর্ণ আলাদা। রাজ নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলে। খুব প্রাণবন্ত। মানুষকে ভালোবাসতে জানে। তার যা আছে তা নিয়েই সে জীবনকে উপভোগ করে।’ শুধু চরিত্র নয়, চিত্রনাট্য এত অন্যরকম যে কাজটা খুব উপভোগ করছেন বলে জানালেন নীল।
ব্যতিক্রম
কোন ধারাবাহিক কোন সময় সম্প্রচারিত হচ্ছে, তার উপরও প্রোজেক্টের ভাগ্য অনেকাংশে নির্ভরশীল। নীল প্রথম যখন জানতে পারেন ‘অমর সঙ্গী’ দুপুরে সম্প্রচারিত হবে, বেশ চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন। বললেন, ‘প্রথমে টেনশন হয়েছিল। পরে বুঝতে পারলাম চ্যানেল একটা নতুন প্রাইম স্লট তৈরি করার চেষ্টা করছে। সেটা দুপুরবেলা। এটা এমনই একটা সময় যখন নতুন কিছু দেখার অভ্যাস মানুষের নেই। আমার তো মনে হয় আমাদের ওপর চ্যানেল, প্রোডাকশন হাউজ খুব বেশি ভরসা করছে। তাই এরকম স্লটের জন্য আমাদেরকে নির্বাচন করেছে।’
চ্যালেঞ্জ
দর্শক এই ধারাবাহিকের গল্প এখনও পর্যন্ত ভালোভাবেই গ্রহণ করেছেন। আর সেটাই তাঁদের চ্যালেঞ্জ ছিল বলে জানালেন নীল। তাঁর কথায়, ‘আমরা দুপুরবেলার সময়টাও প্রাইম টাইম বানিয়ে দেব। পরে অন্যরাও বলবে তাদের সিরিয়ালটাও দুপুরে দেখানো হোক। দুপুরে ভালো দর্শক থাকে। সেটাই আমাদের চ্যালেঞ্জ।’
পিয়ালী দাস