Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

সাহিত্যের  সত্যজিৎ

পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় : সত্যজিৎ রায় শুধু সিনেমার নন, তিনি সাহিত্যেরও। সিনেমার জন্যই তিনি ভুবনজয়ী, চিনেছে গোটা পৃথিবীর মানুষ। সিনেমার নতুন ভাষা আবিষ্কার  করেছেন তিনি। এরপরও বলতে হয়, সিনেমা-খ্যাতির শিখরে পৌঁছেও সত্যজিতের কর্মকাণ্ড শুধুই সেলুলয়েডের ফিতেতে সীমাবদ্ধ থাকেনি, সাহিত্যের প্রতি, বিশেষত ছোটদের সাহিত্যের প্রতি তাঁর অন্তর উৎসারিত ভালোবাসা ছিল। ব্যস্তজীবনে একটু ফুরসত পেলেই ছোটদের জন্য কলম ধরেছেন, ডুব দিয়েছেন ফেলুদা বা শঙ্কুর গল্পকথায়। সাহিত্যসৃষ্টির পাশাপাশি সমানতালে চলেছে তাঁর ছবি আঁকা! নিজের বইয়ের মলাট ও ইলাস্ট্রেশন সবই করেছেন নিজে। স্বেচ্ছায় প্রাণের আনন্দে নিয়েছিলেন বাপ-ঠাকুরদার ‘সন্দেশ’ সম্পাদনার দায়িত্ব। ‘সন্দেশ’-এ শুধু নিজের লেখার নয়, অন্যান্য লেখকদের লেখারও ছবি এঁকেছেন। ‘সন্দেশ’কে ঘিরেই গোপনে অন্তরে লালিত সত্যজিৎ রায়ের লেখকসত্তার জাগরণ ঘটেছে। উপেন্দ্রকিশোর-সুকুমার ও পিতৃ-অনুজ সুবিনয়ের বন্ধ হয়ে যাওয়া ‘সন্দেশ’-এর নতুন করে প্রকাশের কথা স্মৃতিকাতর সত্যজিৎ যদি না ভাবতেন, তাহলে তাঁর সাহিত্যপ্রতিভা আদৌ আলোকিত, প্রস্ফুটিত হতো কিনা, সে-প্রশ্ন তো রয়েই যায়! সত্যজিৎ রায় ও সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় ‘সন্দেশ’-এর পুনরুজ্জীবন ঘটে।  নব পর্যায়ের প্রথম ‘সন্দেশ’-এ সত্যজিৎ কোনও গদ্যরচনা লেখেননি। করেছিলেন লিয়র-পদ্যের অনুবাদ। সমস্ত ব্যস্ততাকে দূরে সরিয়ে রেখে নিজের মতো করে সাজিয়ে তুলেছিলেন স্মৃতি-বিজড়িত ‘সন্দেশ’কে। নবপর্যায়ের প্রথম সংখ্যায় বেশ কিছু ইলাস্ট্রেশন এঁকেছিলেন তিনি। মুদ্রিত হয়েছিল তাঁর আঁকা রবীন্দ্রনাথের ছবিও। অবনীন্দ্র-দৌহিত্র মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখায় ব্যবহৃত হয়েছিল সে-ছবি। সত্যজিতের ইলাস্ট্রেশনচর্চার  শুরু ‘রংমশাল’ পত্রিকায়। ডি-কের সিগনেট প্রেসে চাকরি করার সময় ‘আম আঁটির ভেঁপু’-র ইলাস্ট্রেশন আঁকতে গিয়েই ‘পথের পাঁচালি’ চলচ্চিত্রায়িত করার কথা ভেবেছিলেন তিনি। প্রথম-জীবনে ইলাস্ট্রেশন করে যে আনন্দ  পেয়েছিলেন,  তা আবারও ফিরে পেয়েছিলেন ‘সন্দেশ’ সম্পাদনাকালে। ‘সন্দেশ’কে কেন্দ্র করে চিত্রশিল্পী সত্যজিৎকে যেমন পাওয়া গেল, তেমনই পাওয়া গেল লেখক সত্যজিৎকেও।
সত্যজিতের অসংখ্য গল্প ছাপা হয়েছে ‘সন্দেশ’-এ । ‘ক্লাসফ্রেন্ড’, ‘খগম’, ‘বঙ্কুবাবুর বন্ধু’ বা ‘বাতিকবাবু’-র মতো বহু আখ্যান সত্যজিৎ এই পত্রিকার কথা ভেবেই লিখেছিলেন। ‘গোলোকধাম রহস্য’, ‘গোঁসাইপুর সরগরম’, ‘ডাঃ মুনসির ডায়েরি’, ‘বোসপুকুরে খুনখারাপি’, ‘সেপ্টোপাসের খিদে’ বা প্রফেসর শঙ্কু ও ম্যাকাও’— তাঁর এমন কত না ফেলুদা-শঙ্কুর গল্পকথা  ‘সন্দেশ’-এ ছাপা হয়েছে! স্মৃতিমেদুর ‘যখন ছোট ছিলাম’ বা হাস্যরসে মুখরিত ‘মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প’ও খুদে পাঠকদের কথা ভেবে লিখেছিলেন ‘সন্দেশ’-এ। ফেলুদা-শঙ্কুর গল্পকাহিনিতে প্রসিদ্ধি হলেও তাঁর সাহিত্যপ্রতিভা কত যে বৈচিত্র্যময়, ‘সন্দেশ’-এর পাতাতেই প্রথম তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে! সত্যজিৎ রায় গল্পের ক্যানভাসে দেখেছেন জগৎ ও জীবনকে। নির্মেদ মনোজ্ঞ তাঁর গদ্যভাষা। অননুকরণীয় গদ্যে প্রযুক্তি-সফল রংচঙে পৃথিবীর কথা যেমন শব্দ-তুলিতে এঁকেছেন, তেমনই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে অতীব সাধারণ মানুষের রং-চটা দুঃখময় দিনযাপনের চিত্রমালাও। ‘ক্লাসফ্রেন্ড’ গল্পের  জয়দেব বোসের জন্য আমাদের মন কাতর হয়। পড়তে পড়তে মনের ভেতর হু-হু করে ওঠে। সহমর্মিতা জাগে।
ভয়-জাগানিয়া থমথমে রোমাঞ্চকর অতিপ্রাকৃত গল্পও কম লেখেননি। ‘খগম’-এর মতো গল্প সহজেই শিহরিত করে। হো-হো হাসির, হাস্যরসে মুখরিত গল্প লিখেছেন সামান্য। কোনও কোনও গল্পে অবশ্য হাল্কা হাসির আভাস আছে। বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তা, সেই কথাবার্তার ফাঁকফোকরে হাস্যরসের ঝলকানি, যা সহজেই মনে আনন্দ জাগায়, হ্যাঁ, সত্যজিৎ তেমন গল্পও লিখেছেন। ‘লোডশেডিং’ নামে তাঁর একটি গল্প আছে। গত শতকে জনজীবনের সঙ্গে ‘লোডশেডিং’ শব্দটি জড়িয়ে ছিল আষ্টেপৃষ্ঠে। লোডশেডিংয়ের অন্ধকারে গল্পের ফণীবাবু সিঁড়ি দিয়ে নিজের ফ্ল্যাটে না ঢুকে,  ঢুকে পড়েছিলেন অন্যের ফ্ল্যাটে। সে এক নিদারুণ পরিস্থিতি! গল্পের শেষ-পর্যায়ে হাস্যরস যেন ছড়িয়ে গড়িয়ে পড়েছে! ‘অসমঞ্জবাবুর কুকুর’ও হাসির গল্প। সূক্ষ্ম হাসি ছড়িয়ে রয়েছে গল্পের পরতে পরতে। হাস্যরসের দেদার আয়োজনে ঘাটতি থাকলেও সত্যজিতের অনেক গল্পেই অলৌকিকতা আছে। অলৌকিকতা, ভয়-ভীতিও যে তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে হয়, তা কোনও কোনও গল্প পড়তে গিয়ে টের পাওয়া যায়। অলৌকিকতায় তাঁর গল্প-ভাবনা ফুরিয়ে যায়নি। বারবার তিনি ফিরে গিয়েছেন বিজ্ঞানের কাছে। বিজ্ঞানই হয়ে উঠেছে অবলম্বন-আশ্রয়। বিজ্ঞানের সঙ্গে কল্পনার মিলমিশ, সে-সমীকরণে সত্যজিতের দক্ষতা ছিল প্রশ্নাতীত। মাংসাশী গাছ ‘সেপ্টোপাস’কে কেন্দ্র করে লেখা ‘সেপ্টোপাসের খিদে’ বা মাংসাশী এক পাখিকে নিয়ে লেখা গল্প ‘বৃহচঞ্চু’ পাঠের কিশোরকালের স্মৃতি মনের মণিকোঠায় এখনও সজীব, সে-স্মৃতি হারানোর নয়। কল্পলোকের গল্পকথাতে সীমাবদ্ধ থাকেননি, আমাদের চারপাশ, দৈনন্দিন জীবন, জীবনের টানাপোড়েন, সবই এসেছে তাঁর গল্পে। অমল বন্ধুত্ব এখন কোথায়! সত্যজিতের গল্পে এই বন্ধুত্বের কথা বারবারই এসেছে। ‘নতুন বন্ধু’, ‘দুই বন্ধু’ বা ‘প্রসন্ন স্যার’ এমন আরও কয়েকটি গল্পের কথা প্রসঙ্গত মনে পড়ে যায়। স্মৃতিবিজড়িত স্কুলজীবন শুধু নয়, ঘুরেফিরে এসেছে ফিল্মজীবনও। আলো পড়েছে কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতায়। সে-অভিজ্ঞতাও সত্যজিতের কম নয়! ‘জুটি’, ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ বা ‘টলিউডে তারিণীখুড়ো’— এমনতরো আরও কয়েকটি গল্পে আলো-আঁধারির ফিল্ম-জগৎ পেয়েছে ভিন্নতর মাত্রা। তারিণীখুড়োকে নিয়ে বেশ ক’টি গল্প লিখেছিলেন সত্যজিৎ। প্রতিটি গল্পই ভিন্নতর। শুধু টলিউডে নয়, কাছে দূরে নানা দিকে তারিণীখুড়োর অবাধ বিচরণ। যেমন, ‘গল্পবলিয়ে তারিণীখুড়ো’ গল্পটির পটভূমি সুদূর আমেদাবাদ। পটভূমি বরাবরই সত্যজিতের গল্পে বাড়তি গুরুত্ব পেয়েছে। থাকে পটভূমি-স্থানের অনেক খুঁটিনাটি বর্ণনাও। 
ফেলুদা, তোপসে, সিধুজ্যাঠা আর হাবে ভাবে চলায় বলায় যিনি হাস্যরসে টইটম্বুর, সেই লালমোহন গাঙ্গুলির দেখা মিলেছে পরে। আগে ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুর আবির্ভাব। আবির্ভাবেই বাজিমাত। কিশোর-তরুণ পাঠকের কাছে শুধু নয়, সমাদৃত হয়েছেন পরিণয় পাঠকের কাছেও। ‘সন্দেশ’ নবপর্যায়ে প্রকাশবর্ষেই ছাপা হয়েছে শঙ্কুকে নিয়ে লেখা গল্প। সে-গল্পের নাম  ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়েরি’। ছাপা হয়েছিল ধারাবাহিকভাবে সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর সংখ্যায়। বাংলা ভাষায় সায়েন্স-ফিকশন সত্যজিতের আগেও লেখা হয়েছে। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর হাতে শুরু, রয়েছে এক সুদীর্ঘ ইতিহাস। কিশোর-পাঠকের কথা ভেবে হেমেন্দ্রকুমার রায়-প্রেমেন্দ্র মিত্ররাও লিখেছেন। সত্যজিতের হাতে সায়েন্স ফিকশন ভিন্নতর মাত্রা পেয়েছে। আধুনিকতার আলোয় আলোকিত হয়েছে। মুখময় সাদা দাড়ি-গোঁফ, মাথা জোড়া টাক— সায়েন্টিস্ট-সুলভ বাড়তি গাম্ভীর্য না থাকা সরলসাদা ভোলেভালা এই মানুষটির প্রতি ভালোবাসায় কিশোর-বয়সে সব বাঙালিই বুঝি মজে! ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুর প্রতি এই ভালো-লাগা বয়স বাড়লেও মনের কোণে রয়ে যায়, ভালোবাসা জেগে থাকে। অমোঘ তাঁর আকর্ষণ, সৎ-নির্লোভী এই মানুষটিকে উপেক্ষা করে কার সাধ্যি!   
১৯৬১ থেকে ১৯৯২— একত্রিশ বছরে  শঙ্কুর ডায়েরির সংখ্যা চল্লিশ। চল্লিশের মধ্যে দু’টি অবশ্য অসম্পূর্ণ। ডায়েরির পাতায় পাতায় রয়েছে বিচিত্র বিবরণ, কত অদ্ভুত আবিষ্কার! অ্যানাইহিলিন, মিরাকিউরল, অমনিস্কোপ, ম্যাঙ্গোরেঞ্জ, এভলিউটিন— এর কোনওটি‌ ওষুধ,  কোনওটি যন্ত্র আবার কোনওটি অস্ত্র। এয়ারকন্ডিশনিং‌‌ পিলও আবিষ্কার করেছিলেন প্রফেসর শঙ্কু।‌ সে-পিল জিভের তলায় রাখলে শীতকালে শরীর গরম আর গ্রীষ্মকালে ঠান্ডা রাখা যায়!
গিরিডির এই বাঙালি বিজ্ঞানীকে সামনে রেখে সত্যজিৎ ফ্যান্টাসির এক আশ্চর্য জগৎ নির্মাণ করেছেন। পড়তে পড়তে পৌঁছে‌ যাওয়া যায়  নানা  দেশে। ভ্রমণ-আনন্দের সঙ্গে রয়েছে বিজ্ঞান ও অ্যাডভেঞ্চারের অভূতপূর্ব মিলমিশ। মুগ্ধ হতেই হয়!
ফেলুদার  কাহিনি  ঘিরেও আমাদের সমান মুগ্ধতা। কিশোর-তরুণ-পাঠক তো বটেই, বড়রাও ফেলুদার ভক্ত। এক সময় পাঁচকড়ি দে-র দেবেন্দ্রবিজয় বা দীনেন্দ্রকুমার রায়ের মিস্টার ব্লেক বাঙালিকে মজিয়েছিল। না, এই দুই গোয়েন্দা চরিত্রের আবছা-ঝাপসা ছায়াও নেই ফেলুদায়। বরং শরদিন্দুর ব্যোমকেশের  হাল্কা ছায়া খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। ব্যোমকেশ ও ফেলুদা অতিমানব নয়, রক্ত-মাংসের মানুষ। তাঁদের কর্মকাণ্ডে অতিনাটকীয়তা নেই, নেই অবাস্তবতা। খাঁটি বাঙালি তাঁরা। একটা বড় পার্থক্য অবশ্য আছে, শরদিন্দু ব্যোমকেশের কথা শুনিয়েছেন বয়স্ক-পাঠকের কথা ভেবে। ফেলুদা বড়দের কাছে উপভোগ্য হলেও কিশোর-পাঠকদের কথা ভেবে লিখেছিলেন সত্যজিৎ। ‘সন্দেশ’-এর পাতায় ‘ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি’ গল্পে ফেলুদার সঙ্গে আমাদের প্রথম পরিচয়। প্রথম পরিচয়েই তৈরি হয় গাঢ় মুগ্ধতা। সেই মুগ্ধতায় কখনও চিড় ধরেনি, ফিকে হয়ে যায়নি। ফেলুদার বুদ্ধিদীপ্ত আচরণে, বুদ্ধির সূক্ষ্ম মারপ্যাঁচে এই মুগ্ধতা দিনে দিনে বেড়েছে। গোলাগুলি চালাতে হয় না, রক্তপাত-প্রাণহানি ঘটাতে হয় না, তীক্ষ্ণ বুদ্ধির কাছে সব রহস্য যেন বশ্যতা স্বীকার করে। অপরাধী  শনাক্তকরণে ফেলুদার আশ্চর্য দক্ষতা, বারবারই তা মুগ্ধ করে। অত্যন্ত সিরিয়াস তিনি। সিরিয়াসনেসের সেই আবহে কমিক-রিলিফ নিয়ে এসেছেন জটায়ু। এক ‘হিউমারাস’ চরিত্র। ‘জটায়ু’ নামের আড়ালে থাকা লালমোহন গাঙ্গুলি উত্তেজনায় ভরপুর গোয়েন্দাগল্পের লেখক। অনুপ্রাসের ঝংকার শোনা যায় তাঁর বইয়ের নামকরণে। কোনওটির নাম ‘সাহারায় শিহরন’, আবার কোনওটি বা ‘হংকং-এ হিমশিম’। রহস্যের জট    ছাড়ানোর জটিলতায় লালমোহনবাবু হাস্যরসের বাতাবরণ    তৈরি করেছেন। একদিকে রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা, আরেকদিকে হাস্যচ্ছটা। আপাতভাবে পরস্পর বিরোধী হয়েও এক আশ্চর্য সমীকরণ ঘটেছে। ‘জটায়ু’হীন ফেলুদাকাহিনি ভাবাই যায় না! প্রদোষচন্দ্র মিত্রের পাশে তিনি মানানসই নন কেবল, অপরিহার্যও বটে! ফেলুদার রহস্য-আখ্যান পড়তে পড়তেও সত্যজিৎ রায়ের হাত ধরে আমরা বেরিয়ে পড়ি ভ্রমণে। পটভূমির বর্ণনায়, ডিটেলের কারুকাজে সত্যিই তাঁর তুলনা হয় না!  কোনান  ডয়েলের   শার্লক হোমস  নয়, আগাথা ক্রিস্টির এরকিউল পোয়ারোও নয়, নয় ঘরের ব্যোমকেশও। ফেলুদা অনন্য, তিনি একমেবদ্বিতীয়ম।
সত্যজিৎ রায় শুধুই যে সিনেমার, তা নয়। তিনি সাহিত্যেরও। তাঁর মধ্যে সাহিত্য ছিল বলেই সিনেমায় ওই উচ্চতায় পৌঁছতে পেরেছিলেন।

                                                                                                                                গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
                                                                                                                               সহযোগিতায় : উজ্জ্বল দাস

 
18th  April, 2021
একুশের জয়
চব্বিশের স্বপ্ন
সমৃদ্ধ দত্ত

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটাই সুবিধা। বিরোধীরা কখনওই তাঁকে সিরিয়াসলি নেয় না। তিনি অত্যন্ত সুকৌশলে নিজের রাজনীতির ঘুঁটি সাজিয়ে যেতে পারেন... মসৃণভাবে। কারণ, আগাগোড়া বিরোধী দল ও তাদের কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে নিয়ে হাসিঠাট্টা, ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করে যান। বিশদ

09th  May, 2021
নতুন স্ট্রেইনে ভ্যাকসিন কতটা কার্যকরী?

এখনও পর্যন্ত দেখা গিয়েছে, ভ্যাকসিন কাজ করছে। ভাইরাসটার চরিত্র বুঝতে বা নতুন প্রজাতির ভাইরাসের উৎস কী, তা জানতে জিনোম সিকোয়েন্স করা হচ্ছে। বিশদ

25th  April, 2021
দেশজুড়ে কেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ?

মাসখানেক খানিকটা স্বস্তির শ্বাস নিলেও ফের করোনা আতঙ্ক গ্রাস করেছে দেশবাসীকে। ব্যতিক্রম নয় এ রাজ্যও। সকলের একটাই প্রশ্ন, এটাই কি সেকেন্ড ওয়েভ? এই মারণভাইরাস থেকে নিস্তার পেতে প্রার্থনা করছে গোটা ভারত। এই কঠিন পরিস্থিতিতে পুনের আইসিএমআর-ন্যাশনাল এইডস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর তথা নয়াদিল্লির আইসিএমআর (হেড কোয়ার্টার)-এর এপিডেমিনোলজি অ্যান্ড কমিউনিকেবল ডিজিসেস ডিভিশনের প্রধান ডাঃ সমীরণ পাণ্ডার মতামত শুনলেন সন্দীপ স্বর্ণকার।
  বিশদ

25th  April, 2021
তোমারে সেলাম

 

আগামী শুক্রবার তাঁর প্রয়াণ দিবস। আর ২ মে পূর্ণ হচ্ছে তাঁর জন্ম শতবার্ষিকী। তিনি বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়। তাঁর বহুমুখী প্রতিভার হীরকোজ্জ্বল দ্যুতি বাঙালি মননে চির ভাস্বর। প্রিয় ‘মানিকদা’র জন্মদিনের আগে স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর অধিকাংশ ছবির সিনেমাটোগ্রাফার সৌমেন্দু রায়।  বিশদ

18th  April, 2021
বাঙালি ব্যক্তিত্ব
সমৃদ্ধ দত্ত

সাধারণত ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় দিল্লি গেলে প্রথমদিকে উঠতেন মৌলানা আবুল কালাম আজাদের বাসভবনে।  পরবর্তীকালে ডাঃ জে পি গাঙ্গুলির বাড়িতে। ১৯৪৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু হঠাৎ জরুরি তলব করলেন। সেবার দেখা গেল প্রয়োজনটা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে, বিধানচন্দ্র রায় উঠলেন সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে। একদিন দু’দিন নয়। একটানা তিনদিন। বিশদ

11th  April, 2021
একশোয় ভিক্টোরিয়া
রজত চক্রবর্তী

কলকাতার ভোর হল আজ সমবেত কীর্তন আর খোল-করতালের শব্দে। উঠোন ঝাঁট দিতে দিতে ঘোমটার ফাঁক দিয়ে দেখে নিল বউ-ঝিয়েরা। কে মারা গেল! দু’হাত কপালে ঠেকিয়ে পেন্নাম ঠোকে। ছেলেরা নিমদাঁতন দাঁতে চিবতে চিবতে দোরগোড়ায় এসে দাঁড়িয়েছে। বিশদ

04th  April, 2021
সত্যধর্মের দোলোৎসব
সুখেন বিশ্বাস

ফাগুনের দোলপূর্ণিমা। গাছে গাছে নতুন পাতা। শাখায় শাখায় শিমুল-পলাশের রোশনাই। ফুলে-ফলে ফাগুন যেন এক নতুন পৃথিবী। দোলের আবিরে একদিকে রঙিন বাংলার আকাশ-বাতাস, অন্যদিকে ডালিমতলা, হিমসাগর আর বাউল-ফকিরদের আখড়া। বিশদ

28th  March, 2021
কুম্ভে অমৃতের সন্ধানে
সমৃদ্ধ দত্ত

 

কাটিহারের মণিহারি ব্লকের কমলা পাসোয়ানের প্রিয় শখ হারিয়ে যাওয়া। এই ১৪ বছর বয়সে সে চারবার হারিয়ে গিয়েছে। প্রতিবারই মেলায়। কখনও কুম্ভে। কখনও শোনপুরে। কী আশ্চর্য! চারবারই আবার ফিরে এসেছে বাবা-মায়ের কাছে। ‘এই প্রথম কুম্ভে এলেন?’ নিরঞ্জনী আখড়ার বাইরের রাস্তায় ভাণ্ডারা হবে। বিশদ

21st  March, 2021
তারকার রাজনীতি
রাহুল চক্রবর্তী 

লাইট। সাউন্ড। ক্যামেরা। অ্যাকশন। শব্দগুলো বদলে গিয়ে হয়েছে— জয় বাংলা। জয় শ্রীরাম। ইনক্লাব জিন্দাবাদ। মোদ্দা কথা— সুসজ্জিত চেহারার ছোট কিংবা বড়পর্দার চেনা মুখগুলো আজ অচেনা গণ্ডিতে ধরা দিচ্ছেন। বিশদ

14th  March, 2021
রাস্তায় পাতা হয়েছে
রাখালদাসের ভাঙা বাড়ির ইট 
বিশ্বজিৎ মাইতি

সিন্ধু নদের শুকনো গর্ভের মাটি ও ভাঙা ইট সরিয়ে ইতিহাসের খোঁজ করছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। একের পর এক ইট সরিয়ে ভারতবর্ষের সুপ্রাচীন সভ্যতার চিহ্ন মহেঞ্জোদারো নগরী তিনি পৃথিবীর বুকে তুলে ধরেছিলেন।  
বিশদ

07th  March, 2021
সভ্যতার ঊষাকাল
হরপ্পা, মহেঞ্জোদারো
কৃষ্ণেন্দু দাস

সালটা ১৯২১। ঠিক একশো বছর আগে অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের হরপ্পা অঞ্চলে শুরু হল প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কাজ। খোঁজ পাওয়া গেল কয়েক হাজার বছর প্রাচীন এক নগর সভ্যতার। পরের বছর খনন কাজ শুরু হয় সিন্ধুপ্রদেশের মহেঞ্জোদারোতে। দেশভাগের পর এ দু’টি অঞ্চল এখন পাকিস্তানের অন্তর্গত।
বিশদ

07th  March, 2021
উপেক্ষিত বিজ্ঞানী 

‘আত্মঘাতী’ বাঙালির ড্রয়িংরুমে তাঁরা কেবলই ছবি। ব্রাত্য। বিস্মৃত। উপেক্ষিত। কেউ নোবেল সিম্পোসিয়ামে বক্তব্য রাখার ডাক পেয়েছেন, আবার কারওর গবেষণার খাতা হাতিয়ে নোবেল পকেটে পুরেছেন অন্য কেউ। গোটা পৃথিবী তাঁদের অবদানে ঋদ্ধ-সমৃদ্ধ, অথচ নিজভূমে তাঁরাই রয়ে গিয়েছেন বিস্মৃতির অন্ধকারে। আজ জাতীয় বিজ্ঞান দিবসের আত্মভরী প্রত্যুষে তেমনই চার বরেণ্য বাঙালি বিজ্ঞানীর বেদনা-বিধুর কাহিনি শোনাচ্ছেন মৃন্ময় চন্দ। 
বিশদ

28th  February, 2021
বাঙালির বিজয় দিবস 
পবিত্র সরকার

যদি কেউ জিজ্ঞেস করেন, বিংশ শতাব্দীতে এই দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে সবচেয়ে বড় ঘটনা কী ঘটেছিল, তা হলে অনেকেই হয়তো বলবেন, ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা বা দেশভাগ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের একটা ভালো (!) দিক এই যে, তা সাম্রাজ্যবাদের মৃত্যুঘণ্টা বাজাল, আর তারই ফলে, ভারতীয় উপমহাদেশ তার বহুবাঞ্ছিত ‘স্বাধীনতা’ লাভ করল।  
বিশদ

21st  February, 2021
কচিকাঁচাদের ভ্যালেন্টাইন
শান্তনু দত্তগুপ্ত

প্রেমের প্রকাশ নানা রকম। বাঙালির কৈশোরের প্রথম প্রেম অবশ্যই নন্টে ফন্টে, বাঁটুল দি গ্রেট বা হাঁদা ভোঁদা। এগুলির স্রষ্টা যিনি, তিনিও তো এক অর্থে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনই বটে। বঙ্গের কিশোর-কিশোরীদের প্রথম ভালোবাসাকে আজও তিনি বাঁচিয়ে রেখেছেন নিজের সৃষ্টির মধ্যে দিয়ে। আজ ভালোবাসার দিবসে পদ্মশ্রী নারায়ণ দেবনাথের অমর সৃষ্টিকে ফিরে দেখার চেষ্টা। বিশদ

14th  February, 2021
একনজরে
বিতর্ক যতই থাকুক, করোনা মোকাবিলায় কেন্দ্রের অন্যতম ভরসার জায়গা বিদেশি সাহায্য। বুধবার তা আরও একবার স্পষ্ট  করে জানাল মোদি সরকার। করোনায় সহায়তার জন্য এদিন সেই দেশগুলির ভূয়সী প্রশংসা করেছে কেন্দ্র। বলা হয়েছে, এর ফলে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই আরও সহজ হবে। ...

শিলিগুড়িতে ফের ভাঙন ধরল বামফ্রন্টে। বিধানসভা ভোটে অশোক ভট্টাচার্যের ভরাডুবির দু’সপ্তাহের মধ্যে বুধবার বামফ্রন্ট ত্যাগ করলেন দুই নেতা। তাঁরা হলেন আরএসপির রামভজন মাহাত ও সিপিএমের ...

শেষ পর্যন্ত বিস্তর টানাপোড়েনের পর আলোচনায় বসতে চেয়ে শ্রী সিমেন্ট কর্তারা বুধবার চিঠি দিল ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবকে। ওই চিঠিতে এসসি ইস্ট বেঙ্গলের সিইও শিবাজি সমাদ্দার বলেছেন, ‘অবিলম্বে আলোচ্য বিষয়গুলি জানান।’ ...

দলের নির্দেশে নন্দীগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বনশ্রী খাঁড়া। তিনি সম্পর্কে রাজ্যের মন্ত্রী শিউলি সাহার মা। বিধানসভা ভোটে বনশ্রীদেবী তৃণমূলের হয়ে সেভাবে প্রচারে নামেননি বলে দলীয় নেতৃত্বের অভিযোগ। সেজন্য তাঁকে অবিলম্বে ইস্তফা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল দল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৩৮ - সম্রাট শাহজাহানের তত্ত্বাবধায়নে দিল্লির লাল কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু
১৮৩৬ - ভারততত্ত্ববিদ স্যার চার্লস উইলকিন্সের মৃত্যু
১৮৮৭ - বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক এবং প্রবন্ধকার রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৮৫৭: ম্যালেরিয়ার জীবাণু আবিষ্কারক রোনাল্ড রসের জন্ম
১৯১৮: নৃত্যশিল্পী বালাসরস্বতীর জন্ম
১৯৪৭: কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের মৃত্যু
১৯৫৬: আর্ট অফ লিভিং ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা তথা আধ্যাত্মিক নেতা শ্রীশ্রী রবিশঙ্করের জন্ম
১৯৬২: ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নিলেন সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণাণ
১৯৬৭: ভারতের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নিলেন জাকির হোসেন
১৯৯৫ - প্রথম নারী হিসেবে ব্রিটিশ বংশদ্ভূত এলিসনের অক্সিজেন ও শেরপা ছাড়াই এভারেস্ট জয়
২০০০ - ভারতের লারা দত্তের বিশ্বসুন্দরী শিরোপা লাভ
২০০৫ - বিশিষ্ট সঙ্গীতিশিল্পী উৎপলা সেনের মৃত্যু
২০১১: পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয় তৃণমূল কংগ্রেসের



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৬৭ টাকা ৭৪.৬৮ টাকা
পাউন্ড ১০১.৯৯ টাকা ১০৫.৫১ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৯ টাকা ৯০.৭১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৫,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৬,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭১,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭১,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৯ বৈশাখ ১৪২৮, বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১। দ্বিতীয়া অহোরাত্র। রোহিণী নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১/১৪, সূর্যাস্ত ৬/৪/৩৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১০/১৫ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
২৯ বৈশাখ ১৪২৮, বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১। দ্বিতীয়া রাত্রি ৩/৩৬। রোহিণী নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৮। সূর্যোদয় ৫/১, সূর্যাস্ত ৬/৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৫০ গতে ৬/৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। 
৩০ রমজান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শিবপুরে জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বালকের মৃত্যু
কলকাতার পর এবার হাওড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল আজ ...বিশদ

07:43:56 PM

দুর্গাপুরে  দিদিকে গুলি, অভিযুক্ত ভাই
দুর্গাপুরে  দিদিকে গুলি করে খুনের চেষ্টার অভিযোগ ভাইয়ের বিরুদ্ধে। আজ, ...বিশদ

05:17:18 PM

ধনেখালিতে ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু বিহারের দম্পতির
স্ত্রী জ্যোতিকে নিয়ে কলকাতায় শ্বশুরবাড়ি আসছিলেন বিহারের দ্বারভাঙ্গার বাসিন্দা সৌরভ ...বিশদ

04:07:09 PM

স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে এবার উঠতে পারবেন স্বাস্থ্যকর্মীরাও
রেলকর্মীদের জন্য ‘স্টাফ স্পেশাল’ ট্রেনে এবার থেকে উঠতে পারবেন স্বাস্থ্যকর্মীরাও। ...বিশদ

03:35:34 PM

গঙ্গায় মৃতদেহ ভেসে আসতে পারে, শুরু নজরদারি
উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারের গঙ্গায় ভাসতে দেখা গিয়েছে অসংখ্য মৃতদেহ। আশঙ্কা, ...বিশদ

03:29:57 PM

পিছিয়ে গেল পরীক্ষা
করোনার জেরে পিছিয়ে গেল ইউপিএসসি-র প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। ইউপিএসসি-র প্রিলিমিনারি হওয়ার ...বিশদ

03:17:14 PM