Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

ব্রহ্মচর্য্য

তোমার শিক্ষকদের মুখে ব্রহ্মচর্য্যের কোনও উপদেশ তোমরা শুনিতে পাও না বলিয়া মনে করিও না যে, তাঁহারা ব্রহ্মচর্য্যের প্রতি শ্রদ্ধাবান্‌ নন। তাঁহাদের মধ্যে অনেকেই মনে মনে আগ্রহ অনুভব করেন, যেন তাঁহাদের ছাত্রেরা ব্রহ্মচর্য্য-পরায়ণ হয়, বীর্য্যক্ষয়কর সকল অসৎ আচরণ হইতে নিজেদের দূরে রাখে, নিষ্পাপ দেহে তাদের যেন নির্ম্মল মন বিরাজ করে। কারণ, ইহা, হইলে ছাত্রদের স্মৃতি ও মেধা বাড়িবে, ফলে ছাত্ররা পড়াশুনায় ভাল হইবে। কোন্‌ শিক্ষক না চাহেন যে, তাঁহার ছাত্রগণ বিদ্যার্জ্জন করিয়া কৃতিত্বশালী হউক? কিন্তু মুখ ফুটিয়া তাঁহারা ব্রহ্মচর্য্য সম্পর্কে কোনও কথা কহেন না, কারণ, দেশে পরিস্থিতি অনুকূল নহে। হয়তো যাঁহার পুত্রকে সংযত ও সদাচারী করিবার জন্য তিনি মুখব্যাদান করিয়াছেন, তিনিই আসিয়া তাঁহার বাক্‌ রুদ্ধ করিয়া দিবেন। 
অভিভাবকদের মনে ব্রহ্মচর্য্যের প্রয়োজনীয়তা বোধ জাগে নাই, শিক্ষকেরা দূর হইতে দুঃসাহস করিবেন কেন? কিন্তু এজন্য কি অভিভাবক, কি শিক্ষক, কাহাকেও তোমরা দোষ দিও না। দোষ প্রকৃত প্রস্তাবে আমাদের, যাঁহারা সমাজের মধ্যে ছোট-বড়-মাঝারী গুরু হইয়া সমাজের অধিকাংশ মানবকে ধর্ম্মাধর্ম্ম ও কতর্ব্যাকর্ত্তব্যের জ্ঞান বিতরণের ভান করিতেছি। অভিভাবক ও শিক্ষক-সম্প্রদায়ের মধ্যে সর্ব্বজনীন-ভাবে ব্রহ্মচর্য্য-পালনের উপকারিতা ও উপযোগিতা বুঝাইয়া দেওয়া আমাদেরই প্রথম কর্ত্তব্য ছিল। শিক্ষকেরা নিজেরা অন্ধতা বশতঃ, অজ্ঞতা বশতঃ, চিন্তার দৈন্য বশতঃ, যে বিষয় বুঝিবার কোনও চেষ্টাই করিতেছেন না, সেই বিষয় সকলকে বুঝাইবার দায়িত্ব যে আমাদের স্কন্ধে ন্যস্ত হইয়া রহিয়াছে। মেধাবী পুত্র পড়ায় খারাপ হইয়া গেলে পিতা-মাতারা পাড়ার অন্য ছেলেকে দোষ দেন, নিজের বাঁশের ঝাড়ে যে ঘুণ ধরিয়াছে, তাহা একবার অনুমান করিয়াও দেখিতে চাহেন না। 
ইহাঁদের সতর্কতার অভাব তোমাদের অনেকের পদস্খলনের জন্য দায়ী। কিন্তু কে কিসের জন্য বেশী দায়ী আর কম দায়ী, সেই বিচারের মধ্যে প্রবেশ না করিয়া তোমরা প্রতিজনে নিজ নিজ আত্ম-সম্মানবোধের অভাবকেই দায়ী কর। যাহার আত্ম-সম্মান-জ্ঞান আছে, সে কখনও পাপ-কার্য্যে আসক্ত হয় না। ভুল সে কখনও হয়তো করিতে পারে, কিন্তু তাহার আত্ম-মর্য্যাদা-বোধ তাহাকে দিয়া দ্রুত আত্মসংশোধন করাইয়া লয়। তোমাদের লক্ষ্য হউক নিখিল মানব-জাতির দুঃখ বিদূরণ। তোমাদিগকে কখন স্বদেশ-সাধনার বিপ্লব-মন্ত্রে দীক্ষা নেই, তখনও আমার লক্ষ্য আসমুদ্র-হিমাচল-সীমিত ক্ষুদ্র ভারতবর্ষ-টুকুই নহে, পরন্তু সমগ্র জগৎ। একদিন এই পৃথিবীর মত আরও কত কোটি কোটি পৃথিবী বৈজ্ঞানিকদের জ্ঞানের পরিধিতে আসিবে, তাহাদের সকল অধিবাসীদের লইয়া যে বিরাট বিশাল বিপুলায়তন মনুষ্য-জাতি, তাহাদেরই সকলের দুঃখ-মুক্তি-কামনাকে পুরোভা঩গে রাখিয়া তোমাদের বলিতেছি,— ‘‘তোমার ব্রহ্মচারী হও, বীর্য্যশালী হও, বলীয়ান্‌ হও।’’
স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের ‘প্রবুদ্ধ যৌবন’ থেকে
স্বরূপ

তোমরা ধরিত্রীর সার বা লবণস্বরূপ। লবণ যদি তার লবণত্ব হারিয়ে ফেলে তবে তা আর লবণ নয়। ঐ বস্তু তখন অসার, অগ্রাহ্য এবং মানুষের পদদলনের যোগ্য। ভারতে যখন কোন শিষ্য গুরুর কাছে প্রথমে আসে, তখন তিনি তার মনে একটা দৃঢ় বিশ্বাস জাগিয়ে দিতে চেষ্টা করেন যে দুর্বলতা, কাপুরুষতা এবং পরাজয়— এদের সঙ্গে তার যথার্থ স্বরূপের কোনও সম্বন্ধ নেই।
বিশদ

10th  December, 2024
দর্শন

১৯২১ সালে স্বামীজীর উৎসবের দিন সস্ত্রীক মহাত্মা গান্ধী পণ্ডিত মতিলাল নেহেরু, মহম্মদ আলি এবং আরও কতিপর সহকর্মীকে সঙ্গে করিয়া বেলুড় মঠ দর্শন করিতে আসেন। মহাপুরুষজী তাঁহাদিগকে সাদরে অভ্যর্থনা করিয়া ঠাকুর ও স্বামীজীর ঘর প্রভৃতি দর্শন করান।
বিশদ

09th  December, 2024
জপ

জপের প্রাথমিক পুরস্কার হল জপে রসবোধে, নামে রুচি, নামের নেশায় পাওয়া। আর জপের অন্তিম পুরস্কার হ’ল, নাম করতে করতে তন্ময় বা আত্মবিস্মৃত হয়ে যাওয়া, নামের মধ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলা, নাম ছাড়া বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে আর কোনকিছু খুঁজে না পাওয়া। বিশদ

08th  December, 2024
প্রেমাস্পদ

‘জগতে ধন অন্বেষণ করিতে গিয়া একমাত্র ধনস্বরূপ তোমাকেই পাইয়াছি, তোমারই চরণে নিজেকে সমর্পণ করিলাম। জগতে একজন প্রেমাস্পদ খুঁজিতে গিয়া একমাত্র প্রেমাস্পদ তোমাকেই পাইয়াছি, তোমাতেই আত্মসমর্পণ করিলাম।’ বিশদ

07th  December, 2024
শ্রুতি

ভাগবত পুরাণেও ভগবান সে আশ্বাস দিয়েছেন—/ মামেকমেব শরণমাত্মানং সর্বদেহিনাম্‌/ যাহি সর্বাত্মভাবেন ময়া স্যাহ্যকুতোভয়ঃ। বিশদ

06th  December, 2024
সদ্‌গুরু

পৃথিবীর প্রায় সব প্রধান ধর্মের মানুষ ভগবানের পথে চলার শুরুতেই সদ্‌গুরুর কাছে ভগবানের পবিত্র নাম স্মরণ-মননের উপদেশ তথা দীক্ষা লাভ করেন। হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান—সব ধর্মেই দীক্ষা ব্যবস্থা আছে। সব ধর্মের ঈশ্বর-প্রেমিক মানুষ দীক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে ঈশ্বরলাভের পথে যাত্রা শুরু করেন। বিশদ

05th  December, 2024
ঠাকুর

অনুষ্ঠান করিবার অগ্রে আমাদিগের নিজের অন্তরের ভিতর বিশেষভাবে নিরীক্ষণ করিয়া দেখা উচিত, আমরা বাস্তবিক স্বার্থশূন্য হইয়া শ্রীশ্রীঠাকুরের কাজ করিতে অগ্রসর কি-না। কারণ, ভিতরে স্বার্থ-দুষ্টতা থাকিলে আমাদিগের কৃত কর্মে ঠাকুরের সেবা না হইয়া আপনার শরীর-মনের সেবা অর্থাৎ আমি যাহাতে সুখস্বাচ্ছন্দ্যে থাকিতে পারি, এইরূপ বন্দোবস্ত করাই হইবে।
বিশদ

04th  December, 2024
শক্তি

প্রত্যেক কর্মই পবিত্র এবং কর্তব্যনিষ্ঠাই ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠ উপাসনা। বদ্ধ ব্যক্তিদের মোহগ্রস্ত ও অজ্ঞানাচ্ছন্ন আত্মাকে মুক্ত করিতে এবং জ্ঞানালোক দিতে কর্তব্য প্রভূত সহায়তা করে, সন্দেহ নাই। আমাদের অতি নিকটেই যে কর্তব্য রহিয়াছে—যাহা এখন আমাদের হাতে আছে, তাহা উত্তমরূপে সম্পাদন করিয়াই আমরা ক্রমশঃ শক্তি লাভ করি।
বিশদ

03rd  December, 2024
মহাপুরুষজী

বাবুরাম মহারাজের দেহত্যাগে সমগ্র শ্রীরামকৃষ্ণ সংঘ শোকে মুহ্যমান হইয়া পড়িল। মহাপুরুষজী তাঁহার নিজের মানসিক অবস্থা সম্বন্ধে একদিন বলিয়াছিলেন, “বাবুরাম মহারাজ চলে যেতে মনের ভেতরটা একেবারে ফাঁকা হয়ে গিয়েছিল। অনেক সময় মনে হ’ত, চলে যাই হিমালয়ে—সগুণ অবস্থাতে আর থাকব না—ঠাকুরের নির্গুণ ভাব আশ্রয় ক’রে সমাধিস্থ হয়ে থাকব।”
বিশদ

02nd  December, 2024
আলোকবর্তিকা

তোমরা পৃথিবীর আলোকবর্তিকা। পর্বতশীর্ষস্থ নগরীকে কেউ লুকিয়ে রাখতে পারে না। মানুষ প্রদীপ জ্বেলে ধামা চাপা দেয় না, দীপাধারে রাখে। আর সে আলো গৃহের সকলকে আলোকিত ক’রে তোলে। কোন মহান্‌ ধর্মাচার্য কয়েকজন পবিত্রাত্মা ব্যক্তিকে বেছে নিয়ে শিক্ষা দেন। বিশদ

01st  December, 2024
মনুষ্য-সমাজে ধর্ম অপরিহার্য অঙ্গ কি না?

আমরা মানুষ হইয়া জন্মাই এবং সুখে শান্তিতে নীরোগ স্বাস্থ্যসম্পন্ন হইয়া দীর্ঘদিন বাঁচিয়া থাকিতে চাই। দৈনন্দিন বাঁচিয়া থাকিবার উপকরণও বহু। যেমন খাদ্য, নিদ্রা, শয্যা, লেখাপড়া, মনের মতন কথা বলিবার বা মিশিবার যোগ্য নর-নারী, বিশদ

30th  November, 2024
গোপাল বিগ্রহ

যে গোপাল বিগ্রহটির আরতি দেখে অত ভক্ত একসঙ্গে আনন্দ-তন্ময় হয়েছেন প্রতিদিন, সেই গোপাল সোনাকে কেন্দ্র করেও ঝর্ণাধারার মতো প্রবাহিত হয়েছে ঠাকুর সত্যানন্দের অলৌকিকত্ব। ঐ গোপাল বিগ্রহ যেন ঠাকুর সত্যানন্দের নিজেরই মানস সত্তার চিন্ময় বিগ্রহ। বিশদ

29th  November, 2024
নাম-সংকীর্তন

শ্রীচৈতন্যের এক অনবদ্য সৃষ্টি নাম-সংকীর্তন। সংকীর্তনের সাম্যক্ষেত্র শ্রীচৈতন্য সমাজের সকল স্তরের মানুষকে ডাক দিয়েছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণের বিশুদ্ধ মনে একবার বাসনা হল তিনি শ্রীচৈতন্যের সংকীর্তন করতে করতে নগর প্রদক্ষিণ করা দেখবেন। দক্ষিণেশ্বরে একদিন নিজের ঘরের বাইরে উত্তরের বারাণ্ডায় দাঁড়িয়েছিলেন। বিশদ

28th  November, 2024
সঙ্ঘে শক্তি

শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—একাকী কাজ ক’রে মানুষ কতটা এগুতে পারে? কর্ম্মযজ্ঞে অনেক লোকের একত্র মিলন একান্তই আবশ্যক। একের শক্তি অপরের শক্তির সঙ্গে মিলিয়ে জনকল্যাণকর্ম্মে তার প্রয়োগের অনুশীলন খুব বড় রকমের একটা যজ্ঞ। বিশদ

27th  November, 2024
মায়া

মৃত্যু না হলে বিশ্বাস নেই। মৃত্যু পর্যন্ত ঠিক থাকতে পারলে তবেই বাঁচোয়া। মানুষ মনে করে, ‘আমি ঠিক থাকব, পবিত্র থাকব’ কিন্তু মহামায়ার এমনি মায়া যে, হয়তো সব গুলিয়ে দিলে। বিশদ

26th  November, 2024
যত সাধু, তত শ্রেণী

অপর একজনের প্রশ্নের উত্তরে শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—সাধু-সন্তদের মধ্যে যে কত রকমের শ্রেণী আছে, তার ইয়ত্তা নেই। এক হিসাবে একথা বলা চলে যে, যত জন সাধু, ততগুলি সাধুর শ্রেণী এই জগতে আছে। তোমার হাতের পাঁচটী আঙ্গুল যেমন এক রকম নয়, একই মঠের পাঁচটী সাধুও ঠিক তেমনি এক রকম নন।
বিশদ

25th  November, 2024
একনজরে
ছ’ মাস ফুটপাতে ঘুগনি বিক্রি, আর বাকি ছ’ মাস সেই টাকায় সাইকেলে চেপে ভারত ভ্রমণ। তবে নেহাত শখে নয়, বিশ্বশান্তির বার্তা দিতেই সেই ভ্রমণ। দুর্গাপুরের এ জোনে সেকেন্ডারি মোড়ে গেলে দেখা যাবে শ্যামাপদ শর্মার গরম ঘুগনির দোকান। ...

চোটে জেরবার ইস্ট বেঙ্গল। সাউল ক্রেসপো, দিয়ামানতাকোসের পর চিন্তা বাড়ছে হেক্টর ইউস্তেকে নিয়ে। মঙ্গলবার দলের সঙ্গে অনুশীলন করেননি স্প্যানিশ ডিফেন্ডার। ফিজিওর কাছে রিহ্যাব করেন তিনি। ...

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে অস্বাভাবিক দেরি হলে তা আসামির উপর অমানবিক প্রভাব ফেলে। সোমবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এমনই পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে অস্বাভাবিক দেরির ফলে যদি কোনও আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়, তাতে কোনও ভুল নেই বলেও জানিয়েছে ...

তাপমাত্রা কমতে থাকার সঙ্গে সঙ্গে বেশকিছু রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে অনেকেই ছুটছেন চিকিৎসকদের কাছে। আবার কেউ কেউ চিকিৎসকের চেম্বার এড়িয়ে দোকানে গিয়ে ওষুধ কিনে খেয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক পাহাড় দিবস
১৬৮৭: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সর্বপ্রথম তৎকালিন মাদ্রাজে পৌরসভা প্রতিষ্ঠার সনদ তৈরির অনুমোদন দেয়
১৮১০: ঊনবিংশ শতাব্দির বিখ্যাত কবি ও লেখক আলফ্রেড দুমুসের জন্ম
১৮২৩: ইংরেজি শিক্ষা প্রসারে রাজা রামমোহন রায় নিজ ব্যয়ে অ্যাংলো হিন্দু স্কুল স্থাপন করেন
১৮৫১: স্ত্রী শিক্ষার প্রসার ও সমাজকল্যাণমূলক কাজের জন্য বেথুন সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত
১৮৬২: আর্থার লুকাস নামক ব্যক্তিকে ফাঁসি দেওয়ার মাধ্যমে কানাডায় সর্বশেষ ফাঁসির আদেশ কার্যকর হয়
১৮৬৮: বাঙালি অভিনেতা সুরেন্দ্রনাথ ঘোষের (দানীবাবু) জন্ম
১৮৮৩: শ্রীঅরবিন্দের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মাস্টারমশাই নামে পরিচিত জ্যোতিষ ঘোষের জন্ম
১৯০১: মার্কনি প্রথম বেতার সংকেত প্রেরণ করেন
১৯০৭: নিউজিল্যান্ডের সংসদ ভবন আগুনে ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২২: মুহাম্মদ ইউসুফ খান ওরফে অভিনেতা দিলীপকুমারের জন্ম
১৯২৪: কথা সাহিত্যিক সমরেশ বসুর (কালকূট) জন্ম
১৯৩৫: প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪২: সঙ্গীত পরিচালক তথা ফিউশন মিউজিকের গুরু আনন্দ শংকরের জন্ম
১৯৬১: অভিনেতা তুলসী চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬৯: ভারতীয় দাবাড়ু গ্র্যান্ডমাস্টার বিশ্বনাথন আনন্দের জন্ম
২০০৪: সঙ্গীতশিল্পী এম এস শুভলক্ষ্মীর মৃত্যু
২০১২: কিংবদন্তী সেতারশিল্পী রবিশঙ্করের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৯৬ টাকা ৮৫.৭০ টাকা
পাউন্ড ১০৬.২০ টাকা ১০৯.৯৫ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৩ টাকা ৯১.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী ৪৭/২৮ রাত্রি ১/১০। রেবতী নক্ষত্র ১৪/৩ দিবা ১১/৪৮। সূর্যোদয় ৬/১০/৩৭, সূর্যাস্ত ৪/৪৯/১০। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫২ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৫ গতে ৮/১৮ মধ্যে পুনঃ ১০/২৫ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৮/২২ গতে ৩/৩০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫২ মধ্যে ৭/৩৫ ম঩ধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ৩/২৩ মধ্যে। বারবেলা ৮/৫০ গতে ১০/১০ মধ্যে। পুনঃ ১১/৩০ গতে ১২/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৯ গতে ৪/৩০ মধ্যে। 
২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ১০/৩৭। রেবতী নক্ষত্র দিবা ৯/৫৮। সূর্যোদয় ৬/১২, সূর্যাস্ত ৪/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ মধ্যে ও ৭/৪৭ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ১০/৩৭ গতে ১২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৩ গতে ৬/৪৭ মধ্যে ও ৮/৩৪ গতে ৩/৪২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৩৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/৫১ গতে ১০/১১ মধ্যে ও ১১/৩১ গতে ১২/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৫১ গতে ৪/৩২ মধ্যে। 
৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
২০৩৪ ও ২০৩০-এ কোথায় অনুষ্ঠিত হবে ফুটবল বিশ্বকাপ? ঘোষণা করল ফিফা
২০৩৪ সালে ফুটবল বিশ্বকাপ কোথায় হবে ঘোষণা করে দিল ফিফা। ...বিশদ

11:55:13 PM

বিশ্বজুড়ে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা ব্যাহত

11:53:00 PM

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে পৌঁছলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা

11:06:00 PM

উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে পুলিস ও বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা

10:32:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ১-০ গোলে হারাল চেন্নাই

09:33:00 PM

ঠাকুরপুকুরে ময়লার ঢিপির উপর মৃতদেহ উদ্ধার
ঠাকুরপুকুরে ময়লার ঢিপির উপরে প্লাস্টিক চাপা অবস্থায় এক ব্যক্তির মৃতদেহ ...বিশদ

09:21:00 PM