শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
টম লাথামরা যে এই টেস্টটি জিতবে, সেটা আন্দাজ করা গিয়েছিল তৃতীয় দিনেই। কারণ, ইংল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ১২২ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল। চতুর্থ দিনের শুরুতেই ব্রডকে ফেরান বোল্ট। জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৮। মাত্র দুই উইকেট হারিয়েই কিস্তিমাত করেন কিউয়িরা। পরে নিউজিল্যান্ডের স্ট্যান্ডবাই অধিনায়ক টম লাথাম বলেন, ‘সামনে আরও বড় লড়াই। এই সাফল্য বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে আমাদের আরও ভালো খেলতে উদ্বুদ্ধ করবে। দলের প্রত্যেকেই দারুণ উত্তেজিত।’
টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে প্রতিপক্ষের কাছে মসনদ হাতাছা হলেও তা নিয়ে খুব বেশি ভাবছেন না ভারতীয় ক্রিকেটাররা। বরং নিজেদের ভুলত্রুটি শুধরে নিতে প্রস্তুতিতে আরও বেশি জোর দিচ্ছেন বিরাট কোহলিরা। সেই সঙ্গে প্রেরণা খুঁজেছেন অতীত সাফল্য থেকে। অজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বে ভারত ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে। সেই ঘটনা আজও নাড়া দেয় জিঙ্কসকে। তিনি বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট সিরিজ জয় ছিল অন্যতম বড় সাফল্য। কঠিন সময়ে আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছিলাম। এবারও তার অন্যথা হবে না।’