শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
ডব্লুটিসি ফাইনালের ভাগ্য নির্ধারণে পেসারদের ভূমিকা হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত সাউদাম্পটনের কিউরেটরের কথায় তা স্পষ্ট। হেড গ্রাউন্ডসম্যান সাইমন লি জানিয়েছেন, ‘যেহেতু এটা নিরপেক্ষ ভেন্যু, তাই পিচ তৈরি করতে সুবিধা হচ্ছে। আমরা আইসিসি’র গাউডলাইন মেনে চলছি। আশা করছি, উপভোগ্য ফাইনাল হবে। ব্যক্তিগতভাবে আমি ক্রিকেটের ভীষণ ভক্ত। তাই উইকেট এমনভাবে তৈরি করার চেষ্টা করছি, যেখানে সবাই সুবিধা পাবে। উইকেটে যেমন পেস ও বাউন্স থাকবে, তেমনই বল ভালোভাবে ব্যাটে আসবে। তাই দ্রুত গতিতে রান উঠতে পারে। ইংল্যান্ডের আবহাওয়া অনেক সময়ই পিচ তৈরি করার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এবার সেই সমস্যা প্রায় নেই। রোদ ঝলমলে আকাশ। আশা করা যায়, ম্যাচের সময়ও এই পরিবেশ থাকবে।’
ইংল্যান্ডের পিচে বল যথেষ্ট স্যুইং করে। তাই স্পিনারদের তুলনায় পেসারদের প্রাধান্য চোখে পড়ে বেশি। তবে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে স্পিনারদের হতাশ হওয়ার কারণ নেই। সাইমন লি’র কথায়, ‘আবহাওয়ার যেমন পূর্বাভাস রয়েছে, তাতে পিচ খুব তাড়াতাড়ি শুকনো হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে পরের দিকে স্পিনাররাও সুবিধা পাবে। দুই দলের ক্রিকেটারদের কাছেই এই উইকেটে সেরাটা মেলে ধরার দারুণ সুযোগ রয়েছে।’
প্রথম একাদশ গড়তে গিয়ে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টকে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। উইকেটের চরিত্রে কথা মাথায় রেখে প্রাথমিকভাবে চার পেসার খেলানোর কথা ভাবছে ভারত। সেক্ষেত্রে একমাত্র স্পিনার হিসেবে অশ্বিন ও জাদেজার মধ্যে একজনকে বেছে নিতে হবে। ভিভিএস লক্ষ্মণের মতো অনেক প্রাক্তন ক্রিকেটারই অশ্বিনের হয়ে সওয়াল করছেন। তবে জাদেজার সম্ভাবনা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়ার নয়। নিজেদের মধ্যে প্র্যাকটিস ম্যাচে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিলেন তিনি। ভালো বলও করেছেন জাড্ডু। পাশাপাশি তাঁর ফিল্ডিং স্কিলের কোনও তুলনাই চলে না। তাই অশ্বিন না জাদেজা, তা নিয়ে ভারতীয় সমর্থকদের মধ্যে আগ্রহ তুঙ্গে।