বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
২০১১ সালে বিশ্বকাপ ফাইনালে বিরাট কোহলি ৩৫ রানে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়েছিলেন দিলশানের বলে। এই ৩৫ হল বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে কোহলির সর্বাধিক স্কোর। ২০১৫ সালের সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচে ১৩ বল খেলার পর মিচেল জনসনের বলে হ্যাডিনের হাতে ক্যাচ তুলে তিনি মাত্র এক রানে আউট হন। ২০১১ সালের বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২১ বল খেলে কোহলি করেছিলেন ৯ রান। আর বুধবার ম্যাঞ্চেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর ঝুলিতে মাত্র এক রান। মাত্র ছ’টি বলের মোকাবিলা করে বিরাট এলবিডব্লু হন ট্রেন্ট বোল্টের বলে। উল্টোদিকে ম্যাট হেনরি পরপর রহিত শর্মা ও লোকেশ রাহুলকে ফিরিয়ে দিয়ে ভারতীয় ব্যাটিংয়ের টপ অর্ডারের কোমর ভেঙে দেন। বরং যে মিডল অর্ডার ব্যাটিংয়ের দুর্বলতা নিয়ে গোটা বিশ্বকাপে ব্যাপক জল্পনাকল্পনা চলেছিল তারাই শেষ অবধি ভারতকে লড়াইয়ে রেখেছিল। একদা ক্যাপ্টেন কুল রূপে অভিহিত মহেন্দ্র সিং ধোনি উল্টোদিকে রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে জুটি বেঁধে ভারতের জয়ের আশা অনেকটাই জাগিয়ে তুলেছিলেন। কিন্তু তীরে এসে তরী ডুবল ভারতের। আর সেমি-ফাইনালে ক্যাপ্টেন কোহলি কোনও অবদানই রাখতে পারলেন না।