শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কুমারডিহির নিচু বাগদিপাড়া এলাকায় প্রায় ১৫০ জন মানুষ বসবাস করেন। তাঁদের পানীয় জলের ভরসা বলতে একটি মাত্র কুয়ো। সেখান থেকেই জল তুলে তা পান করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গত শনিবার থেকেই বাসিন্দাদের দু’-একজন করে আক্রান্ত হতে শুরু করেন। তাঁদের পেট খারাপের উপসর্গ দেখা দেয়। ধীরে ধীরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। আক্রান্তদের তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার এলাকায় বসে মেডিক্যাল ক্যাম্প।
স্থানীয় বাসিন্দা রিয়া বাগদি বলেন, পঞ্চায়েত ও স্বাস্থ্যদপ্তর তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নেওয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়েনি। না হলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতো। প্রশাসন সবরকম সহযোগিতা করেছে। এক বাসিন্দা বলেন, সম্ভবত কুয়োর জল থেকেই এলাকায় ডায়ারিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এদিন অবশ্য বিধায়কের উদ্যোগে পঞ্চায়েতের তরফে পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়। কুয়োর জলের নমুনাও নিয়ে গিয়েছে।
পাণ্ডবেশ্বর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত ও পরিবহণ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ কিরীটী মুখোপাধ্যায় বলেন, আমরা ওই এলাকার কুয়োর জল ১২ মাস পরিশুদ্ধ রাখি। আপাতত ওই কুয়োর জল সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এলাকায় বাড়ি বাড়ি ঘুরে স্বাস্থ্যকর্মীরা ওষুধ দিচ্ছেন। এছাড়াও এলাকায় ব্লিচিং ছড়ানো হচ্ছে।