উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
সিদ্ধেশ্বরী মায়ের পুজোর ইতিহাস নিয়ে বিশিষ্ট লোকসংস্কৃতি গবেষক তথা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও লেখক লোকেশচন্দ্র বিশ্বাস বলেন, দেশভাগের আগে মেহেরপুরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ভৈরব নদীর উপর দিয়ে বাণিজ্য চলত। কথিত আছে, বাণিজ্যে যাওয়ার পথে ঝড় জলে কোনও এক নবাবের নৌকা ডুবে যায়। ভৈরবের স্রোতে ভাসতে ভাসতে তাঁরা ডাঙায় উঠে। জনমানবহীন এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিলেন। এক গোয়ালিনী তাঁদেরকে নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে সেবা যত্ন করেন। যাওয়ার সময় নবাব কয়েকশো বিঘা জমি দান করে যান। সম্পত্তি পাওয়ার পরে গোয়ালিনী ওই স্থানে সিদ্ধেশ্বরী মায়ের পুজো শুরু করেন। কেন পুজো শুরু করেছিলেন তার কোনও তথ্য সঠিকভাবে পাওয়া যায়নি। প্রাক্তন মন্ত্রী তথা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কমলেন্দু সান্যাল বলেন, প্রথা মেনে বেতাই ও বাংলাদেশে ধুমধাম করে পুজো হচ্ছে সিদ্ধেশ্বরী মায়ের।