মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, স্থানীয় পেট্রল পাম্পের মালিক হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন। সেখানে পূর্ত দপ্তরের জায়গায় ক্লাব নির্মাণের কথা উল্লেখ রয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। আগেই তাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। ক্লাব এবং দলীয় অফিস নির্মাণ ভাঙতেই এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়। ক্লাব সদস্য এবং তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা স্থানীয় পাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। ক্লাবের সভাপতি অঞ্জন হালদার বলেন, রাস্তার কাজের জন্য আগেই বলা হয়েছিল ৩২ ফুট ভাঙতে। আমরা তা ভেঙে দিয়েছিলাম। এদিন এসে বলছে, পুরোটা ভাঙতে হবে। পূর্ত দপ্তরের জায়গায় অনেক পাকাঘর রয়েছে। সেগুলি অক্ষত রয়েছে। কিন্তু আমাদের ক্লাব ও দলীয় অফিস ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। ক্লাব সভাপতির অভিযোগ, পাম্পের মালিক ষড়যন্ত্র করে আমাদের নির্মাণ ভেঙে দিচ্ছেন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বিভূতিভূষণ ঘোষ বলেন, প্রশাসনের উচিত ছিল, হাইকোর্টের অর্ডার ক্লাব এবং দলীয় অফিসে দেওয়া। এটা হয়নি।
অন্যদিকে এই ঘটনার পর স্থানীয় পাম্প ভেঙে ফেলার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও ক্লাব কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। নর্থবেঙ্গল পাম্প ডিলার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মালদহ জেলার সভাপতি উজ্জ্বল সাহা বলেন, মাফিয়াদের তরফে পাম্প ভেঙে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মালদহ থানার এক আধিকারিক বলেন, আইন মেনে কাজ করা হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র।