কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
নির্মাণকারী সংস্থাকে আট মাসের মধ্যে কাজ শেষের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু দোকান নয়, মন্দির চত্বরও ঢেলে সাজার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা পরিষদ। রাস্তায় বসবে পেভার ব্লক। তৈরি হবে শৌচালয়, থাকবে পানীয় জলের ব্যবস্থা। আগামী বছরের মাঝামাঝি নতুন রূপে সাজবে মন্দির প্রাঙ্গণ।
জানা গিয়েছে, দোকানগুলি পুড়ে যাওয়ার পর ব্যবসায়ীদের তরফে সাহায্যের আর্জি জানানো হয়েছিল। তখন ব্লক প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে কার কত ক্ষতি হয়েছে সবটাই নথিভুক্ত করা হয়। সেই সময় নির্বাচনের আচরণবিধি লাগু থাকায় কেউই সাহায্যের কথা ঘোষণা করতে পারেনি। কয়েক মাস আগে ডায়মন্ডহারবারের প্রশাসনিক বৈঠকে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, পুড়ে যাওয়া দোকানঘর সরকার তৈরি করে দেবে। যেহেতু ওই জায়গাটি জেলা পরিষদের তাই দোকান নির্মাণের দায়িত্ব তাদের দেওয়া হয়। সেই মতো সব কিছু খতিয়ে দেখে কোন কাজ হবে তা ঠিক করে জেলা পরিষদ। প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয় করে কাজ হবে বলে জানা গিয়েছে। বিধায়ক বলেন, অনেক ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। তাঁরা সেভাবে ব্যবসা শুরু করে উঠতে পারেননি। জেলাশাসকের সঙ্গে সাংসদ কথা বলেছিলেন। জেলা পরিষদ এই কাজ করবে বলে ঠিক হয়েছে। তারই সূচনা হল এদিন।