কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
এদিন পুলিস ও প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট পদমর্যাদার অফিসারকে সঙ্গে নিয়ে সেলিম আক্তার আনসারির বাড়িতে হাজির হয় গৃহঋণ প্রদানকারী সংস্থাটি। তারা বাড়ি সিল করতে গেলে সাময়িক বাধার মধ্যে পড়তে হয়। কাউন্সিলারের ভাই শামিম আখতার আনসারি সংস্থার কাছে এক মাস সময় চান। কিন্তু এদিন আর তাঁদের কোনও সময় দেওয়া হয়নি। বাড়িটি সিল করে দেওয়া হয়।
শামিম আক্তার আনসারি বলেন, দাদা আমাদের কাউকে কিছু না জানিয়ে দেড় মাস ধরে অন্যত্র কোথাও চলে গিয়েছেন। তাঁর পরিবারও সঙ্গেই রয়েছে। বেসরকারি সংস্থাটি দাবি করেছে তিনি ১৯ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছেন। আমরা বাড়ি ছাড়তে একমাস সময় চেয়েছিলাম। কিন্তু, দেওয়া হয়নি।
অন্যদিকে গৃহঋণ প্রদানকারী বেসরকারি সংস্থার আধিকারিক তারক সামন্ত বলেন, ২০১৮ সালে সেলিম আক্তার আনসারি ও শামিম আক্তার আনসারি আমাদের কাছ থেকে ১৯ লক্ষ টাকা ঋণ নেন। তারপর এক টাকাও ঋণ শোধ করেননি। তা সুদেমূলে বেড়ে এখন ৩২ লক্ষ টাকা হয়েছে। আসানসোলে সিজেএমের নির্দেশে আমরা বাড়িটি সিল করলাম।
প্রসঙ্গত, তৃণমূলের এই কাউন্সিলারের রেশন ডিলারশিপ রয়েছে। নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়ার পর খাদ্যদপ্তরের পক্ষ থেকে সেই ডিলারশিপ সাময়িকভাবে সাসপেন্ড করে অন্য রেশন দোকানের সঙ্গে ট্যাগ করা হয়েছে।-নিজস্ব চিত্র