মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
অন্ধ্রপ্রদেশে ওয়াইএসআর কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকার সময় তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডুর ঘিয়ে পশুর চর্বি মেশানো হয়েছে—চন্দ্রবাবুর এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তোলপাড় হয়েছিল সারা দেশ। শুরু হয় রাজনৈতিক তর্জাও। সুপ্রিম কোর্টে এই নিয়ে মামলা দায়ের হয়। শুনানির চলার সময় ডিভিশন বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে, লাড্ডুর ঘিয়ে পশুর চর্বি মেশানো নিয়ে যথেষ্ট প্রমাণ না থাকা সত্ত্বেও কেন চন্দ্রবাবু সংবাদমাধ্যমে মুখ খুললেন? সাংবিধানিক পদে থেকে এরকম মন্তব্য করা যায় না বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতিরা। ভগবানকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার থাকার কথাও বলেছিলেন তাঁরা। তবে এদিন বিচারপতিরা জানিয়েছেন, তাঁদের রায়ের সঙ্গে রাজ্যের তৈরি সিটের সদস্যের বিশ্বাসযোগ্যতার কোনও সম্পর্ক নেই।
অন্যদিকে, শীর্ষ আদালতের নির্দেশের পর চন্দ্রবাবুর ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ওয়াইএসআর কংগ্রেসের প্রধান জগন্মোহন রেড্ডি। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ চন্দ্রবাবুর আসল চরিত্র স্পষ্ট করেছে বলে দাবি জগন্মোহনের দলের। সমাজ মাধ্যমে জগন লিখেছেন, ‘যদি নাইডুর ভগবানের প্রতি শ্রদ্ধা থাকে, তাহলে তাঁর মানুষের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। একইসঙ্গে তিরুমালা বেঙ্কটেশ্বর স্বামীর কাছেও নাইডুর প্রার্থনা করা উচিত যে তিনি ভুল করেছেন।’ নাইডুর দল টিডিপির নেতারাও ভুল তথ্য পরিবেশন করেছেন বলে দাবি জগন্মোহনের।