মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বর্ষায় টাঙ্গন নদীতে জল বাড়তে শুরু করলেই বুনিয়াদপুর শহরের অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মিরজাতপুর ডোবা পাড়া, বংশীহারি ফুটবল মাঠ, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শিবপুর হালদার পাড়া, কইল পাল পাড়া ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বংশীহারি থানাপাড়া, জয়দেবপুর প্লাবিত হয়। বুনিয়াদপুর পুরসভা ও জেলা সেচ দপ্তর শহরে জল ঢোকা আটকাতে প্রকল্পই নিতে পারেনি বলে অভিযোগ। বাসিন্দাদের অনেকে এখন কংক্রিটের বাঁধ করার দাবি তুলছেন।
বুনিয়াদপুর পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের ভাইস চেয়ারপার্সন জয়ন্ত কুন্ডু বলেন, প্রত্যেক বছর বর্ষার আগে আমাদের রেসকিউ সেন্টার ও রিলিফের জন্য কন্ট্রোল রুম খোলা হয়। প্লাবিত এলাকা থেকে শহরবাসীকে উদ্ধার করি। টাঙ্গন নদীর জল বাড়লেই শহরে ঢুকতে শুরু করে। সেচ দপ্তরকে অনেকবার চিঠি দেওয়ার পর ৭ নম্বর ওয়ার্ডে কিছু জায়গায় কংক্রিটের বাঁধের কাজ হয়েছে। এরপর আর কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। পুরসভার প্রশাসককে নিয়ে স্থায়ী পরিকল্পনা করা হবে।
সেচ দপ্তর না পুরসভা, কারা টাঙ্গনে কংক্রিটের বাঁধ দিয়ে শহরের জল ঢোকা বন্ধ করবে, তা নিয়ে রয়েছে জটিলতা। গঙ্গারামপুর মহকুমা সেচ দপ্তরের আধিকারিক দেবব্রত পাল বলেন, বুনিয়াদপুর শহরের যেসব এলাকা টাঙ্গনের জলবৃদ্ধির সঙ্গে প্লাবিত হয়, সেগুলিকে নদীর লো লাইন বলা হয়। প্রত্যেকটি জায়গায় নদীর লো লাইন রয়েছে। আমাদের পক্ষে এত বড় কাজ করার ক্ষমতা নেই। লো লাইনের জল আটকাতে বড় পরিকল্পনার প্রয়োজন। নিজস্ব চিত্র।