প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
এদিন বেঙ্গল সাফারি পার্কে রাইনো ডে পালন করে বনদপ্তর। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ছাড়াও বনদপ্তরের শীর্ষ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ১৯৮৫ সালে গণ্ডারের সংখ্যা ছিল মাত্র ২০টি। ২০২০ সালে গণ্ডারের সংখ্যা হয়েছে ৩০০টি। অর্থাৎ ৩৫ বছরের মধ্যে এখানে গণ্ডারের সংখ্যা বেড়েছে ২৮০টি। এ ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে অসমের স্থান প্রথম, আমরা দ্বিতীয়।
চিফ কনজারভেটর অব ফরেস্ট রাজেন্দ্র জাখর বলেন, এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশে গণ্ডারের সংখ্যা বেড়েছে। এদের রক্ষায় ড্রোন সহ আধুনিক কৌশল ব্যবহার করছি। গণ্ডারদের খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বনদপ্তরের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী মুকেশ সরকার, জলদাপাড়ার রেঞ্জার ধীরাজ কামি, জলদাপাড়ার বিট অফিসার প্রভাত বর্মন, গোরুমারার ফরেস্টগার্ড আনোয়ার হোসেন, গোরুমারার হেড মাহুত দীনবন্ধু মামুদকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। মন্ত্রী বলেন, পরিকাঠামোগত অনেক দুর্বলতা আছে। অনেক সরঞ্জাম নেই। তা সত্ত্বেও এখানে গণ্ডারের সংখ্যা বেড়েছে। এর থেকেই বোঝা যায় চোরা শিকার কমেছে। এ জন্য বনকর্মীদের ভূমিকা প্রশংসনীয়। তাই কর্মক্ষমতা বাড়াতে ভালো কাজের জন্য বনকর্মীদের সংবর্ধনা দেওয়া হল। তবে কখনও কখনও গণ্ডার হত্যার চেষ্টা করে চোরাশিকারিরা। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার শপথ নিতে হবে।