প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
সংবাদদাতা, ইসলামপুর: বারবার অভিযান চালাচ্ছে পুলিস ও আবগারি দপ্তর। তারপরেও ডালখোলায় রমরমিয়ে নকল মদের কারবার চলছেই। সোমবার রাতেই ভুসামানি এলাকা থেকে ২৬ কার্টন মদ সহ বহু সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। একজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ধৃত চন্দন দাস ওই এলাকারই বাসিন্দা। তবে এধরনের ঘটনা এই প্রথম নয়। সব মিলিয়ে গত প্রায় এক মাসে এধরনের তিনটি অভিযান চালানো হল। প্রচুর পরিমানে কাঁচা স্পিরিট, নকল মদ, খালি বোতল, বোতলের ছিপি, বোতলের গায়ে লাগানোর হলোগ্রাম, কয়েকটি গাড়ি সহ বিভিন্ন সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। কেবল এক মাসেই যা উদ্ধার করা হয়েছে, সেসবের মূল্য ২০ লক্ষ টাকারও বেশি।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে ডালখোলা থানার ভুসামনি এলাকায় কালা মণ্ডল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। যে ২৬ কার্টন মদ উদ্ধার করা হয়েছে, তার বাজার মূল্য ১,৭২,৫৬০ টাকা। এছাড়াও ৩০০ টি খালি বোতল, ৫০০টি ছিপি এবং ১৪২টি হলোগ্রাম উদ্ধার করেছে পুলিস। সেইসঙ্গে একটি গাড়ি ও একটি বাইক আটক করা হয়েছে। চন্দন দাস নামে ওই ব্যক্তিকে ঘটনাস্থল থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার কাছে মদ তৈরির কোনও বৈধ অনুমতি ছিল না বলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইসলামপুর পুলিস জেলার এসপি সচিন মক্কর বলেন, সোমবার রাতে বাজেয়াপ্ত হওয়া সমস্ত মদ নকল। এই অবৈধ ব্যবসায় লাভ অনেক বেশি হয়। সেই লোভে পড়েই অনেকে এই কারবারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। পাশাপাশি এধরনের অপরাধে যেসমস্ত ধারায় মামলা করা হয়, তাতে অপরাধীরা কিছু দিনের মধ্যেই জামিন পেয়ে যায়। বেরিয়ে এসে অনেকেই আবার এই কারবার শুরু করে। আমরা ক্রমাগত অভিযান চালাচ্ছি। অনেক ক্ষেত্রে বাড়ির মধ্যেই লুকিয়ে লুকিয়ে নকল মদ তৈরি করা হচ্ছে। এর সঙ্গে বিহারের দুষ্কতীদের যোগ আছে। আমরা সবদিকে নজর রাখছি।
বিহার রাজ্যে মদের ব্যবসা সম্পূর্ণ বন্ধ হওয়ার পরে এই এলাকার নকল মদের চাহিদা আরও বেড়ে গিয়েছে। ডালখোলা বিহার লাগোয়া এলাকা। এখান তৈরি করে ও প্যাকেট করে বিহারে পাচারে সুবিধা রয়েছে। তাই এই এলাকায় এই ব্যবসার এত বাড়বাড়ন্ত। প্রসঙ্গত, আগষ্ট মাসের শেষে ডালখোলা থানার বস্তাডাঙ্গি এলাকায় মহম্মদ হাসিমের গোডাউনে অভিযান চালিয়ে প্রচুর পরিমানে নকল মদ ও কাঁচা স্পিরিট উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে ৩০০ প্যাকেট নকল বিদেশি মদ উদ্ধার হয়। বাজারদর ছিল প্রায় আট লক্ষ টাকা। ১০ ড্রাম কাঁচা স্পিরিটও পাওয়া যায়। তিনটি গাড়িও আটক করা হয়। পয়লা সেপ্টেম্বর আবগারি দপ্তর ভুসামনি এলাকাতেই অভিযান চালিয়ে একটি বাড়ির ঘরের ভেতরে মাটির নীচে কাঁচা স্পিরিটের ড্রাম উদ্ধার করে। ৪ হাজার ৮০ লিটার স্পিরিট ও ৭০০ লিটার নকল মদ উদ্ধার হয়। দাম ছিল ১০ লক্ষ টাকারও বেশি।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে ডালখোলা থানার ভুসামনি এলাকায় কালা মণ্ডল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। যে ২৬ কার্টন মদ উদ্ধার করা হয়েছে, তার বাজার মূল্য ১,৭২,৫৬০ টাকা। এছাড়াও ৩০০ টি খালি বোতল, ৫০০টি ছিপি এবং ১৪২টি হলোগ্রাম উদ্ধার করেছে পুলিস। সেইসঙ্গে একটি গাড়ি ও একটি বাইক আটক করা হয়েছে। চন্দন দাস নামে ওই ব্যক্তিকে ঘটনাস্থল থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার কাছে মদ তৈরির কোনও বৈধ অনুমতি ছিল না বলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইসলামপুর পুলিস জেলার এসপি সচিন মক্কর বলেন, সোমবার রাতে বাজেয়াপ্ত হওয়া সমস্ত মদ নকল। এই অবৈধ ব্যবসায় লাভ অনেক বেশি হয়। সেই লোভে পড়েই অনেকে এই কারবারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। পাশাপাশি এধরনের অপরাধে যেসমস্ত ধারায় মামলা করা হয়, তাতে অপরাধীরা কিছু দিনের মধ্যেই জামিন পেয়ে যায়। বেরিয়ে এসে অনেকেই আবার এই কারবার শুরু করে। আমরা ক্রমাগত অভিযান চালাচ্ছি। অনেক ক্ষেত্রে বাড়ির মধ্যেই লুকিয়ে লুকিয়ে নকল মদ তৈরি করা হচ্ছে। এর সঙ্গে বিহারের দুষ্কতীদের যোগ আছে। আমরা সবদিকে নজর রাখছি।
বিহার রাজ্যে মদের ব্যবসা সম্পূর্ণ বন্ধ হওয়ার পরে এই এলাকার নকল মদের চাহিদা আরও বেড়ে গিয়েছে। ডালখোলা বিহার লাগোয়া এলাকা। এখান তৈরি করে ও প্যাকেট করে বিহারে পাচারে সুবিধা রয়েছে। তাই এই এলাকায় এই ব্যবসার এত বাড়বাড়ন্ত। প্রসঙ্গত, আগষ্ট মাসের শেষে ডালখোলা থানার বস্তাডাঙ্গি এলাকায় মহম্মদ হাসিমের গোডাউনে অভিযান চালিয়ে প্রচুর পরিমানে নকল মদ ও কাঁচা স্পিরিট উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে ৩০০ প্যাকেট নকল বিদেশি মদ উদ্ধার হয়। বাজারদর ছিল প্রায় আট লক্ষ টাকা। ১০ ড্রাম কাঁচা স্পিরিটও পাওয়া যায়। তিনটি গাড়িও আটক করা হয়। পয়লা সেপ্টেম্বর আবগারি দপ্তর ভুসামনি এলাকাতেই অভিযান চালিয়ে একটি বাড়ির ঘরের ভেতরে মাটির নীচে কাঁচা স্পিরিটের ড্রাম উদ্ধার করে। ৪ হাজার ৮০ লিটার স্পিরিট ও ৭০০ লিটার নকল মদ উদ্ধার হয়। দাম ছিল ১০ লক্ষ টাকারও বেশি।
