শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
প্রসঙ্গত, একবছর আগে ২০ সেপ্টেম্বর দাড়িভিট স্কুলে শিক্ষক নিযোগকে কেন্দ্র করে ছাত্র আন্দোলন হয়। সেই ঘটনায় তাপস ও রাজেশের মৃত্যু হয়। তার পর থেকে নিহতদের পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবিতে বিজেপি লাগাতার আন্দোলন করে। এই দিন ওই ঘটনার বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিজেপি’র একাধিক কর্মসূচি ছিল। বিকেল ৪ টা নাগাদ দাড়িভিটে পৌঁছন দেবশ্রী চৌধুরী। দোলঞ্চা নদীর পাড়ের শ্মশানে রাজেশ ও তাপসের স্মৃতিসৌধতে যান তিনি। সৌধে মাল্যদান করেন ও পরে বৃক্ষরোপণ করেন। এর পরে ধিক্কার সভায় উপস্থিত হন তিনি। এই সভায় যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিত সরকার, দলের জেলা সভাপতি নির্মল দাম, সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ সেন সহ বহু নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন। নিহতদের মা মঞ্চু বর্মন ও ঝর্না সরকার সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। নিহতদের পরিবারের সদস্যদের হাতে এদিন আর্থিক সাহায্য তুলে দেন দেবশ্রী।
এদিন মন্ত্রী বলেন, রাজেশ ও তাপস মানে প্রতিবাদ। শহিদের পরিবার নিয়ে আমরা ভোটের রাজনীতি করি না। প্রথম থেকেই নিহতদের পরিবারের পাশে ছিলাম, আছি, থাকব। আমাদের তিন কাঠা জমি দিলে তাপস ও রাজেশের স্মরণে ওই জমিতে কমিউনিটি হল করে দেওয়া হবে। বাস স্টপ এলাকায় জমি দিলে রাজেশ ও তাপসের স্মরণে যাত্রী প্রতীক্ষালয় তৈরি করে দেওয়া হবে। তিনি তৃণমূলের দলনেত্রীকে কটাক্ষ করে বলেন, ২১ জুলাই আপনার শহিদ মঞ্চে নাচাগানার অনুষ্ঠান হতে পারে। কিন্তু যেদিন রাজ্যে বিজেপি সরকার হবে সেদিন ২০ সেপ্টেম্বরকে ভাষা শহিদ দিবস ঘোষণা করা হবে। এদিন সকালে বিজেপি আয়োজিত ‘রান ফর জাস্টিস’ কর্মসূচিতে দেখা যায়নি দেবশ্রীকে। সেব্যাপারে তিনি জানান, পুলিস অনুমতি না দেওয়ায় তিনি সেই কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেননি।