শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
কৃষ্ণনারায়ণ দাগার অভিযোগ,‘সভাপতি হিসেবে আমি সরে দাঁড়ানোর পরে সেই পদে এসেছিলেন পিয়া সেনগুপ্ত। তিনি সংগঠনের প্রযোজক সেকশনের চেয়ারপার্সন ছিলেন। আমার সরে দাঁড়ানোর পরে ওঁকে সভাপতি করা হয়েছিল। সভাপতি হওয়ার পরে তিনি চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। এই ইস্তফা দেওয়া মানে তো তিনি আর এগজিকিউটিভ কমিটির সদস্য থাকলেন না। তাহলে তিনি সভাপতি হলেন কীভাবে? আমি নোটিস দিয়েছিলাম। ওঁরা সেটা মান্য করেননি। আমিও কিছু বলিনি আর। হঠাত্ ভোটের আগে দেখলাম ওঁরা একটা অ্যামেন্ডমেন্ট নিয়ে এসেছেন। আমাদের আগে নিয়ম ছিল, একজন সদস্য কমপক্ষে ২ বছর থাকলে তবেই সে ভোট দিতে পারবেন। ওঁরা এটাকে কমিয়ে এক বছর বা সেন্সর যেটা আগে হবে, সেই ভোট দিতে পারেবেন। এটা ভোট পাওয়ার জন্য করেছেন। এর পরেই ভোটের দিন ঘোষণা হল। এই অভিযোগ নিয়েই আমি আদালতে গিয়েছিলাম। আদালত এজিএম এবং ২৫ তারিখে যে ভোট হওয়ার কথা ছিল, এইসব কিছুতে স্থগিতাদেশ জারি করেছে।’
এই বিষয়ে ইম্পা সভাপতি পিয়া সেনগুপ্তর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানিয়ে দেন, ‘আদালতের ওই অর্ডারটা আমরা সংগ্রহ করেছি। এজিএমের উপর স্থগিতাদেশ এনেছে। আমরা আইনি পথেই হাঁটছি। কৃষ্ণনারায়ণ দাগা একজন অসত্ মানুষ। এখানে ঝামেলা বাঁধানোর জন্য তাঁকে ইস্তফা দিতে হয়েছিল। তিনি এখন আদালতকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। এই লোকগুলো ইম্পার ভালো করতে পারে না। ওঁর কথায় আমি কোনও গুরুত্বই দিচ্ছি না। অ্যামেন্ডমেন্ট নিয়ে সেই মিটিংয়ে এসে উনি কিছু বলেননি কেন? তখন কি উনি ঘুমাচ্ছিলেন?’
অন্যদিকে পরিচালক মিলন ভৌমিকের ছেলে শুভঙ্কর ভৌমিকও ইম্পার ডিস্ট্রিবিউটর সেকশনের সম্পূর্ণ প্যানেলের নমিনেশন বাতিলের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। মিলন বলছেন, এগজিকিউটিভ কমিটির নির্বাচনে আমার ছেলে শুভঙ্কর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিল। কিন্তু ইম্পার নির্বাচন কমিটি শুভঙ্করসহ ১৬জনের মনোনয়নপত্রই বাতিল করে। কেন বাতিল, তার কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি। আমরা তখন আইনি নোটিস পাঠাই। এবার তারা বলে, মনোনয়নপত্র দাখিলের সঠিক নিয়মকানুন মানা হয়নি বলেই বাতিল হয়েছে। যদি সত্যিও হয়, সেটা একজনের ক্ষেত্রে হতে পারে, দু’জনের ক্ষেত্রে হতে পারে, একসঙ্গে ১৬ জন! আসলে ইম্পায় নোংরা রাজনীতি চলছে।’