শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
যাদবপুরের পড়ুয়ারা ‘হোক কলরব’-এর পাঁচ বছর পূর্তি উপলক্ষে ক্যাম্পাসে কর্মসূচি নিয়েছিল। সেই কর্মসূচিকে বানচাল করতেই এবিভিপি একই দিনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে ডেকে এনে গোলমাল পাকানোর চেষ্টা করে বলে দাবি সেলিমের। সেই পরিকল্পনা অনুসারে মন্ত্রী সেখানে গিয়েছিলেন। সেলিম বলেন, তাঁকে কেউ আটকে রাখেনি। ওখানে দাঁড়িয়ে উত্তেজনা তৈরি করেছেন ওই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। পরে রাজ্যপাল যাওয়ায় উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পায়। সেলিম বলেন, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হয়ে উপাচার্যের সঙ্গে যে ব্যবহার করেছেন, তা নজিরবিহীন। তাঁর অতিসক্রিয়তাই প্রমাণ করে, রাজ্যপালের ভূমিকায় নয় বিজেপির এজেন্টের মতো আচরণ করেছেন তিনি। কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান বলেন, রাজ্যে হিংসার বাতাবরণ তৈরিতে তৃণমূলের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে বিজেপি। তাঁর মতে, বাবুল সুপ্রিয়কে ঘেরাও মুক্ত করতে পুলিস প্রশাসন অনাবশ্যক জটিলতা তৈরি করে বস্তুত বিজেপির পালে হাওয়া দিয়েছে। তবে রাজ্যপাল আচার্য হিসেবে ক্যাম্পাসে গিয়ে এবিভিপি এবং বিজেপি’র দুষ্কৃতীদের আড়াল করেছেন। তাই তারা তাণ্ডব করলেও রাজ্যপাল এদিন তা নিয়ে মুখ খোলেননি। এমনকী রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ যে ভাষায় যাদবপুরের আন্দোলনকারীদের সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, তা একমাত্র অপরাধ জগতেই সুলভ। মান্নানের দাবি, রাজ্যপাল রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত রিপোর্ট দিল্লিতে পাঠাবেন। সেখানে রাজ্যে বিজেপির হামলা, সন্ত্রাসের কোনও প্রসঙ্গ নেই। তাহলে বুঝে নিতে হবে, তিনি রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান হয়ে বিজেপির হয়ে পক্ষপাতিত্ব করছেন।