পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
জঙ্গিদের মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চাপ বজায় রেখেছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। মঙ্গলবার হাসিনার পাসপোর্ট বাতিল করে ঢাকা। পাশাপাশি আরও ৯৬ জনের পাসপোর্ট বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে হাসিনার পক্ষে বাংলাদেশে ফেরা আরও জটিল হয়ে গেল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে, হাসিনার পাসপোর্ট বাতিলের পরেই তাঁর ভারতে থাকার ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে দিল্লি। সূত্রের খবর, ফরেনার রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিসের মাধ্যমে হাসিনার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ইঙ্গিত স্পষ্ট, বাংলাদেশ হাসিনাকে ফেরত্ চেয়ে কূটনৈতিক বার্তা পাঠালেও তাতে আপাতত কান দিতে নারাজ ভারত। মুজিব-কন্যা আপাতত ভারতেই থাকছেন। এসবের মধ্যেই জল্পনা বাড়িয়ে আরও দুই বাংলাদেশি কূটনীতিককে দেশে ফিরার নির্দেশ দিয়েছে ইউনুস সরকার। ওই দুই কূটনীতিক আগরতলায় বাংলাদেশের অ্যাসিস্ট্যান্ট হাই কমিশনে কর্মরত ছিলেন। অন্যদিকে, চিকিত্সা করাতে লন্ডনে পৌঁছলেন বিএনপি নেত্রী তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। লন্ডনে কিছুদিন কাটানোর পর আমেরিকায় জন্স হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিত্সা করাতে যাবেন তিনি। বুধবার সকালে হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা। সেখানে থেকে তাঁকে হাসপাাতালে নিয়ে যান ছেলে তারেক রহমান। ২০০৭ সালে সামরিক সরকারের আমলে তারেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। মুক্তি পাওয়ার পর তিনি লন্ডনে চলে যান। ২০১৭ সালে শেষবার লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা। সেবার ছেলের সঙ্গে দেখা হয়েছিল তাঁর।