পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
যদিও সর্বভারতীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি ইপিএফের ন্যূনতম মাসিক পেনশনের পরিমাণ বাড়িয়ে যত টাকা করার দাবি জানাচ্ছে, সম্ভাব্য বৃদ্ধি তার তুলনায় ‘প্রতীকী’ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। গত সোমবারই দিল্লিতে সর্বভারতীয় শ্রমিক সংগঠনগুলির সঙ্গে বাজেট প্রস্তুতি সংক্রান্ত বৈঠক করেছেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে সিটু, এআইটিইউসি সহ শ্রমিক সংগঠনগুলি কর্মী পিএফের ন্যূনতম মাসিক পেনশন এক হাজার থেকে বাড়িয়ে অন্তত ন’হাজার টাকা করার দাবি জানিয়েছিল। বৈঠকের পর সংশ্লিষ্ট শ্রমিক নেতারা জানান, অর্থমন্ত্রী ওই দাবি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে ন্যূনতম পেনশন বাড়িয়ে মাসে দু’হাজার টাকা করার সম্ভাবনা নিয়ে বিন্দুমাত্র উৎসাহ দেখাচ্ছেন না শ্রমিক নেতৃত্ব। তাদের কটাক্ষ, এতে পেনশন গ্রাহকদের সমস্যার কোনও সুরাহা হবে না। এই মুহূর্তে সারা দেশে কর্মী পিএফের পেনশন প্রাপকের সংখ্যা প্রায় ৭০ লক্ষ। ইতিপূর্বে একাধিকবার শ্রম সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ইপিএফের ন্যূনতম মাসিক পেনশনের পরিমাণ বৃদ্ধির সুপারিশ করে রিপোর্ট দিয়েছে। যদিও তাতে কোনওরকম কর্ণপাত করেনি মোদি সরকার। কার্যত ‘প্রতীকী’ হলেও এবার কি তবে এই সংক্রান্ত ছবিটা পরিবর্তিত হতে চলেছে? এই প্রশ্ন উঠছে। প্রসঙ্গত, ১০ বছর আগে ইপিএফের ন্যূনতম মাসিক পেনশনের পরিমাণ নির্ধারিত হয়েছিল এক হাজার টাকা।