পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
মূল কারণ, যে জমিতে ওই জেটিঘাট তৈরি হয়েছে, সেটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। আর জেটি তৈরি করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু নতুন লোহার তৈরি জেটিঘাট চালু করার অনুমতি এখনও দেয়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। বার বার চেষ্টা করা হলেও তা ব্যর্থ হয়েছে। এমন অবস্থায় সম্প্রতি লোহার জেটি চালু করার ব্যাপারে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড।
দীর্ঘদিন ধরে চলছে বারাকপুরের ধোবিঘাট থেকে শ্রীরামপুর ফেরি পরিষেবা। রোজ স্কুল, কলেজ পড়ুয়া থেকে অফিসযাত্রীরা যাতায়াত করেন। ১৯৮৮ সালে এই ধোবিঘাটেই দুর্ঘটনায় গঙ্গায় ডুবে তেরোজনের মৃত্যু হয়েছিল। তার মধ্যে সেনাও ছিলেন। বর্তমানে ধোবিঘাটে কাঠের জেটির অবস্থা ভালো নয়। যে কোনও সময় বড় বিপদ হতে পারে।
অথচ এই জেটি ব্যবহার করেই হাজার হাজার যাত্রী রোজ যাতায়াত করেন। বারাকপুরে গঙ্গার ধার বরাবর একাধিক নামীদামি স্কুল রয়েছে। নদীর ওপার থেকে বহু ছেলেমেয়ে এখানে পড়াশোনা করতে আসে। তাদের সকলের একমাত্র ভরসা ধোবিঘাটের এই ভাঙা কাঠ ও বাঁশের জেটি।
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশীনাথ সাহা বলেন, নতুন লোহার জেটি চালু করার জন্য আমরা অনেক উদ্যোগ নিয়েছিলাম। কিন্তু তা কার্যকর হয়নি। আর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের সিইও জ্যোতি কাপুর বলেন, আমরা এই জেটি চালু করার জন্য সবরকম উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক রাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলছে। খুব শীঘ্রই জমি জটিলতা কেটে যাবে।