পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৯৭ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে রদারহ্যামে ১ হাজার ৪০০ কিশোরী যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। একাধিকবার ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১১ বছরের কম বয়সি বালিকারা। তদন্তে জানা যায়, অধিকাংশ অভিযুক্ত পাক বংশোদ্ভূত। তারপরও তাঁদের ‘এশীয়’ কেন বলা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে হিন্দু কাউন্সিল ইউকে।
ওল্ডহ্যামের ঘটনা লুকানোর দাবি ইতিমধ্যে খারিজ করে দিয়েছেন প্রফেসর অ্যালেক্সিস জে। ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেনের এক মুখপাত্রের কথায়, ‘প্রতি বছর ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে প্রায় ৫ লক্ষ শিশু যৌন হেনস্তার শিকার। শিশু যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত নিরপেক্ষ তদন্তের (আইআইসিএসএ) চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা পড়েছে। রিপোর্ট দেখে দ্রুত কড়া পদক্ষেপ করুক সরকার।’ তবে বাস্তব সম্পূর্ণ আলাদা। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার জানান, আইআইসিএসএ’র দেওয়া ২০টি পরামর্শের মধ্যে একটিরও বাস্তবায়ন হয়নি। অর্থাৎ, পরোক্ষে পূর্বতন সরকারকে দুষেছেন তিনি। কুপার আরও জানান, চলতি বছরেই ক্রাইম অ্যান্ড পলিসিং বিল পেশ করা হবে। এক্ষেত্রে শিশুদের যৌন নির্যাতনের ঘটনা জানাানো বাধ্যতামূলক।