পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
এস সোমনাথের উত্তরসূরি হিসেবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিটি ভারতীয় ‘রকেট ম্যান’ নারায়ণনের নাম চূড়ান্ত করেছে। মঙ্গলবারই জানানো হয়, ১৪ জানুয়ারি থেকে দু’বছরের দায়িত্বে থাকবেন তিনি। এই বিজ্ঞানী ইসরোরই লিক্যুইড প্রপালশন সিস্টেমস সেন্টারের অধিকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন। সেখানে রকেট এবং মহাকাশযানের জ্বালানি এবং প্রপালশন (তীব্র গতিতে জ্বালানি পুড়িয়ে সেই শক্তিতে বিপরীত দিকে যানকে পরিচালনা করা) নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের গবেষণা হয়। তরল, অর্ধ হিমায়িত (সেমি ক্রায়োজেনিক) এবং হিমায়িত (ক্রায়োজেনিক)—এই তিন ধরনের জ্বালানি নিয়েই গবেষণা চলে। প্রজেক্ট ডিরেক্টর হিসেবে সি২৫ ক্রায়োজেনিক প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। ‘জিএসএলভি এমকে ৩’ লঞ্চ ভেহিকলকে একবারের চেষ্টাতেই মহাকাশে উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে এই প্রকল্পটি। এই ধরনের ক্রায়োজেনিক প্রপালশন সিস্টেম ভারত ছাড়া আর মাত্র পাঁচটি দেশের কাছেই রয়েছে।
চন্দ্রযান ২-এর হার্ড ল্যান্ডিংয়ের কারণ খুঁজতে এবং তার সমাধানে যে জাতীয় পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরি হয়, তার চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। চন্দ্রযান ৩ সফল করতে তাঁদের পরামর্শের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এছাড়া ভারতের সৌরযান আদিত্য এল১ এবং মহাকাশে মানুষ পাঠানোর গগনযান প্রকল্পেও বিশেষ ভূমিকা রয়েছে নারায়ণনের। মহাকাশ গবেষণা, স্পেস প্রপালশনের আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সংগঠনগুলির সদস্য পদেও রয়েছেন তিনি।