দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
আর্কটিক অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে সোমবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ডব্লুএমও। এতে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের উপস্থিতি ৪০৭.৮ পিপিএম। এর অর্থ, বাতাসের প্রতি দশ লাখ অণুর মধ্যে প্রায় ৪০৮টি অণুই কার্বন ডাই-অক্সাইডের। ২০১৭ সালে এর পরিমাণ ছিল ৪০৫.৫ পিপিএম। এই বৃদ্ধির পরিমাণ গত এক দশকে গড় বৃদ্ধির চেয়েও বেশি।
ডব্লুএমও বলছে, মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইডের মতো উষ্ণতাবৃদ্ধিতে দায়ী গ্যাসের পরিমাণও বেড়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, বাতাসে নিঃসৃত মিথেন গ্যাসের ৪০ শতাংশ এসেছে জলাভূমির মতো প্রাকৃতিক উৎস থেকে। বাকি ৬০ শতাংশই মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে। এর মধ্যে রয়েছে পশু খামার, ধান উৎপাদন ও বর্জ্য অপসারণ। ডব্লুএমও জানিয়েছে, বায়ুমণ্ডলে বর্তমানে মিথেনের উপস্থিতি প্রাক-শিল্প যুগের চেয়ে ২৫৯ শতাংশ বেশি। আর গত বছর তা বেড়েছে আগের বছরের চেয়ে বেশি পরিমাণে। নাইট্রাস অক্সাইডের ক্ষেত্রে ডব্লুএমও বলেছে, ১৭৫০ সালের প্রাক-শিল্পযুগ থেকে বর্তমানে বায়ুমণ্ডলে এই গ্যাসের উপস্থিতি ১২৩ শতাংশ বেশি। গত বছর এই গ্যাসের উপস্থিতিও বেড়েছে আগের বছরের চেয়ে বেশি পরিমাণে।