পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
শুক্রবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের তরফে এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। পোর্ট, অর্ডন্যান্স, মেট্রো, সেল, বিএসএনএল, বিমানবন্দর, এলআইসি সহ বিভিন্ন সংস্থার বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনের আওয়াজ তুলেছেন কর্মীরা। তাঁদের তরফে বলা হয়েছে, কলকাতা মেট্রো রেলকে অন্যান্য বড় শহরের মতোই বেসরকারি করার জন্য কেন্দ্র খুবই সচেষ্ট। দেশের লাইফ লাইন রেলের মতোই এয়ার ইন্ডিয়াকেও তারা বেসরকারিকরণ করেছে। কলকাতা বিমানবন্দরকে কার্যত সরকারি বিমান পরিষেবাহীন করে তুলতে সচেষ্ট কেন্দ্রের সরকার। কলকাতা ও হলদিয়া পোর্টকে পুরো বন্ধ করার প্রচেষ্টা জারি আছে। জেসপ, ডানলপের মতো সংস্থাকে বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এই দুটি সংস্থাকে রাজ্য সরকার বাঁচিয়ে তুলে নিজেরাই চালাতে চাইছে, তখন কেন্দ্রের সরকার ন্যূনতম অনুমতিটুকু দিচ্ছে না।
এদিন দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের সাংবাদিক বৈঠকে একাধিক নেতা দাবি করেন, কেন্দ্রের সরকার সাধারণ মানুষের স্বার্থের দিকে নজর দিচ্ছে না। বিজেপি দল চাইছে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে। বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে দিল্লিতে গিয়ে আন্দোলন সংগঠিত করা প্রয়োজন। পরে দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের তরফে পূর্ণেন্দু বসু বলেন, কেন্দ্রের সরকারের তুঘলকি কর্মকাণ্ডের বিরোধী আমরা। ঐতিহ্যশালী সংস্থাগুলিকে বাঁচাতে এবং কর্মচারীদের সুরক্ষিত রাখতে আমাদের আন্দোলন জারি থাকে। এপ্রিলে মাসে একটি কনভেনশন করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। প্রয়োজনে দিল্লিতে গিয়েও আন্দোলন করব আমরা।