পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা, বিজেপির সংখ্যালঘু ভোট যে একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে এবারের দিল্লি ভোটে দলীয় প্রার্থী তালিকাই তার প্রমাণ। সংখ্যালঘুদের ভোটারদের মধ্যে বিশেষ আস্থা অর্জন করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ গেরুয়া শিবির। তুঘলকাবাদ, সিলমপুর, ওয়াজিরপুর, মুস্তাফাবাদ, বাবরপুরের মতো দিল্লির বেশ কয়েকটি বিধানসভা আসন প্রধানত সংখ্যালঘু প্রভাবিত হিসেবেই পরিচিত। এসব কেন্দ্রেও কেন একটিও সংখ্যালঘু মুখ জোগাড় করা গেল না, সেই প্রশ্ন দলের মধ্যেই উঠছে। দিল্লিতে মোট বিধানসভা আসনের সংখ্যা ৭০টি। চার দফায় ৬৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি। দু’টি কেন্দ্র ছাড়া হয়েছে এনডিএর জোট শরিক জেডিইউ এবং এলজেপি (আরভি)কে। নীতীশ কুমারের দলকে বুরারি এবং চিরাগ পাসওয়ানের দলকে দেওলি আসন ছেড়েছে বিজেপি।
এই ৬৮টি আসনের মধ্যে মাত্র ন’টিতে মহিলা প্রার্থীকে দাঁড় করানোর বিষয়টি নিয়েও দলের মধ্যে প্রশ্ন উঠছে। এই ন’জন মহিলা প্রার্থীর তালিকায় নাম নেই প্রবল আলোচিত দুই বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি এবং মীনাক্ষি লেখির। একইভাবে জল্পনা চললেও ‘বিতর্কিত’ বিজেপি নেত্রী নুপুর শর্মাকেও দিল্লি ভোটে প্রার্থী করার ঝুঁকি নিতে পারেনি গেরুয়া শিবির। প্রকাশ্যে মন্তব্য না করলেও দিল্লির বিজেপি নেতৃত্বের একাংশের ব্যাখ্যা, প্রার্থী তালিকা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ নেই। সংখ্যালঘু ভোটও বিজেপির পক্ষে রয়েছে। দলীয় মূল্যায়নকে মান্যতা দিয়েই যোগ্যতম প্রার্থীকে দাঁড় করানো হয়েছে।