শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
অসমে হিমন্ত বিশ্বশর্মার পর মধ্যপ্রদেশে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। সেই রেশ বজায় রেখেই এবার দল ছেড়েছেন উত্তরপ্রদেশের নেতা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতিন প্রসাদও। রাহুল ঘনিষ্ঠরা একে একে দল ছাড়ায় ফের নতুন করে কংগ্রেসের অন্দরে আলোচনা শুরু হয়েছে। নেট দুনিয়ায় শুরু হয়েছে জোর চর্চা, এবার কি রাজস্থানের শচীন পাইলট? যদিও পাইলটকে সঠিক সময়েই তাঁর ন্যায্য পাওনা দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে কংগ্রেস হাইকমান্ড। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তাই আপাতত শচীন শান্ত বলেই দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।
ওদিকে, জিতিন প্রসাদের দল ছাড়াকে ‘সুবিধাবাদী’ আখ্যা দিয়েছেন কংগ্রেসের রাজ্যসভার এমপি কপিল সিবাল। বলেছেন, রাজনৈতিক
আদর্শ নয়, ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতেই জিতিন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। দলের কাজকর্মের সমালোচনা করে সোনিয়া গান্ধীকে যে ২৩ জন চিঠি দিয়েছিলেন, তার মধ্যে যেমন ছিলেন জিতিন প্রসাদ, একইভাবে ছিলেন কপিল সিবালও। তিনি বলেন, প্রয়োজনে আবার সোনিয়া গান্ধীকে বলব। তাতে কংগ্রেস হাইকমান্ড তাড়িয়েও দিতে পারে। মেনে নেব। তবে প্রাণ থাকতে কোনওদিন বিজেপিতে যোগ দিতে পারব না। তিনি বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ডকে জেগে উঠতেই হবে। নাহলে দলটা ডুববে।