শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
আপাতদৃষ্টিতে চা বিক্রেতার ‘নিরস’ এই আবেদন ঘিরে বৃহস্পতিবার দিনভর তোলপাড় থাকল নেট-দুনিয়া। নেটিজেনদের মধ্যে কেউ কেউ এমনও বলতে শুরু করেছেন, সত্যিই দাড়িতে এবার বড্ড বেমানান লাগছে আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে! কেটে ফেলাই ভালো! কেউ আবার ফুট কেটে বলেছেন—‘যথার্থ পরামর্শ’!
বারমতির ইন্দপুর রোড লাগোয়া একটি বেসরকারি হাসপাতালের সামনে ছোট্ট টি-স্টল রয়েছে অনিল মোরের। চা বিক্রি করেই তাঁর সংসার চলে। কোভিড রুখতে বারবার লকডাউনের প্রভাব পড়েছে অনিলের রুজিরুটিতেও। আশপাশের এলাকাতেও তিনি দেখছেন কাজ হারানো যুবক-যুবতীদের যন্ত্রণা। দেখছেন অক্সিজেনের অভবে কোভিড আক্রান্তদের মৃত্যু মিছিল। অথচ, সরকার নির্বিকার। জাতীর উদ্দেশে ভাষণ দেওয়া ছাড়া তেমন কোনও কাজ নজরে পড়েনি প্রধানমন্ত্রীর। সবমিলিয়ে আর পাঁচজন অসহায় দেশবাসীর মতো বীতশ্রদ্ধ অনিলও। সরকারের এই সার্বিক ব্যর্থতাকে খোঁচা দিতে দাড়ি কাটার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। যাকে ‘বিদ্রূপ’ বলেই মনে করছেন অনেকে। যদিও অনিল নিজে বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাদের কাছে সম্মানীয় ব্যক্তি। রাষ্ট্রের শীর্ষ নেতা। তাঁকে যথাযোগ্য সম্মান জানিয়েই দাড়ি কেটে ফেলার প্রস্তাব দিয়েছি। আমার জমানো টাকা থেকে ১০০ টাকা মানি অর্ডার করেছি।’