মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে আগে রান্না করা হতো কাঠ, কয়লা অথবা অন্য কোনও অস্বাস্থ্যকর জ্বালানি দিয়ে। কিন্তু তাতে সময় নষ্ট হতো অনেকটাই এবং নিয়মিত সৃষ্টি হতো ধোঁয়ার দূষণ। ব্যাপারটা রাঁধুনিদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণও ছিল। গ্যাসে রান্নার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এসব সমস্যা থেকে রেহাই পেতে।
তবে এক্ষেত্রে শর্ত হল, কেবলমাত্র ৭৫ জনের বেশি উপভোক্তা রয়েছে এমন আইসিডিএস কেন্দ্রগুলিই গ্যাস সিলিন্ডার পাবে। উত্তর ২৪ পরগনায় আইসিডিএস কেন্দ্রের সংখ্যা ১০,৩৬৮। তার মধ্যে ২,৭৬১টিতে ওভেন ও লাইটার পৌঁছে গিয়েছে। সিলিন্ডার কেনার টাকাও সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এলপিজি রিফিল করার টাকা এখনও দেওয়া হয়নি। এই জেলার দুটি ব্লকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় সিলিন্ডার দিতে হবে—বাদুড়িয়ায় ২৯৪ এবং বারাসত-২ ব্লকে ২৬৫। এই বিষয়ে জেলা দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, প্রতিটি সেন্টার ওভেনের সঙ্গে দুটি করে গ্যাসভর্তি সিল্ডিার এবং অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র পাবে। অনেকের বক্তব্য, বহু আইসিডিএস কেন্দ্রের নিজস্ব ঘর নেই। সেগুলি অন্যের বাড়িতে, এমনকী গাছতলায়ও চলে। গ্যাসে রান্নার নিয়ম সেক্ষেত্রে কীভাবে কার্যকর হবে, সেটা দপ্তর কর্তাদের এখনই ভেবে দেখা দরকার।