মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বনগাঁ: বুধবার আলিপুরদুয়ারে প্রশাসনিক বৈঠকে বনাঞ্চল এলাকায় পর্যটকদের কাছ থেকে আকাশছোঁয়া ফি নেওয়ার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরের দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবারই প্রবেশমূল্য না নেওয়ার কথা ঘোষণা করল বাগদার বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্য (পারমাদন অভয়ারণ্য) কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনা বনবিভাগের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে।
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে অভয়ারণ্যে আসা পর্যটকদের কোনও টাকা দিতে হবে না। গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করলেও টাকা দিতে হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি জারি না হওয়া পর্যন্ত এই নিয়ম চালু থাকবে। এতদিন অভয়ারণ্যে ঢুকতে জনপ্রতি ১০০ টাকা দিতে হতো। পিকনিক করলে জনপ্রতি ১৩০। বাস বা ট্রাকের জন্য আরও ৪০০। ছোট গাড়ির ক্ষেত্রে ৬০ টাকা টিকিট ছিল। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা বনাধিকারিক অভিজিৎ কর বলেন, ‘বৃহস্পতিবার থেকে রাজ্যের অন্যান্য অভয়ারণ্যের পাশাপাশি পারমাদন অভয়ারণ্যেও প্রবেশ ফি লাগবে না।’
বাগদার বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্যের আয়তন ৯৩.৭ হেক্টর। ৬৪ হেক্টর হরিণদের জন্য সংরক্ষিত। এখানে মূলত চিত্রা হরিণ দেখা যায়। বর্তমানে প্রায় ২৫০ হরিণ রয়েছে। বিশাল জঙ্গলে ঘেরা পারমাদনে শিমুল, পলাশ, শিরিষ, অর্জুন প্রভৃতি গাছের সমারোহ। এ অরণ্য প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে আকর্ষণের। তবে প্রবেশমূল্য বেশি হওয়ায় জনপ্রিয়তা ক্রমে হারাচ্ছিল। শীতের মরশুমেও কার্যত পর্যটকশূন্য ছিল। এবার পর্যটকদের ঢল নামবে বলে আশা অনেকের।
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে অভয়ারণ্যে আসা পর্যটকদের কোনও টাকা দিতে হবে না। গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করলেও টাকা দিতে হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি জারি না হওয়া পর্যন্ত এই নিয়ম চালু থাকবে। এতদিন অভয়ারণ্যে ঢুকতে জনপ্রতি ১০০ টাকা দিতে হতো। পিকনিক করলে জনপ্রতি ১৩০। বাস বা ট্রাকের জন্য আরও ৪০০। ছোট গাড়ির ক্ষেত্রে ৬০ টাকা টিকিট ছিল। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা বনাধিকারিক অভিজিৎ কর বলেন, ‘বৃহস্পতিবার থেকে রাজ্যের অন্যান্য অভয়ারণ্যের পাশাপাশি পারমাদন অভয়ারণ্যেও প্রবেশ ফি লাগবে না।’
বাগদার বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্যের আয়তন ৯৩.৭ হেক্টর। ৬৪ হেক্টর হরিণদের জন্য সংরক্ষিত। এখানে মূলত চিত্রা হরিণ দেখা যায়। বর্তমানে প্রায় ২৫০ হরিণ রয়েছে। বিশাল জঙ্গলে ঘেরা পারমাদনে শিমুল, পলাশ, শিরিষ, অর্জুন প্রভৃতি গাছের সমারোহ। এ অরণ্য প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে আকর্ষণের। তবে প্রবেশমূল্য বেশি হওয়ায় জনপ্রিয়তা ক্রমে হারাচ্ছিল। শীতের মরশুমেও কার্যত পর্যটকশূন্য ছিল। এবার পর্যটকদের ঢল নামবে বলে আশা অনেকের।
