উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ওই সময়ে মোট ৬১৬৩ জন প্রার্থীর মধ্যে মাত্র ৬২৩ জন মহিলা (১০ শতাংশ) ছিলেন। স্বাভাবিকভাবে ফৌজদারি মামলার নিরিখে পুরুষ প্রার্থী ও নির্বাচিত এমপি-এমএলএ-রা অনেক এগিয়ে। মোট ৫৫৪০ জন পুরুষ প্রার্থীর মধ্যে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্তের সংখ্যা ছিল ১০৪৯ (১৯ শতাংশ)। এর মধ্যে গুরুতর ফৌজদারি অপরাধ সংক্রান্ত মামলা ছিল ৭৮৯ (১৪ শতাংশ) জনের বিরুদ্ধে। নির্বাচিত ৯২৯ জন পুরুষ এমপি-এমএলএ-র মধ্যে ২৮৪ জন ( ৩১ শতাংশ) ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন। এর মধ্যে গুরুতর ফৌজদারি মামলা ছিল ২২৫ জনের (২৪ শতাংশ) বিরুদ্ধে।
ইলেকশন ওয়াচ এফিডেবিটের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখেছে, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী প্রার্থী ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের অনেকে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত। স্নাতক ও তার থেকে বেশি শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন মোট প্রার্থীর সংখ্যা ওই সময়ে ছিল ৩২১০ জন। এর মধ্যে এমপি-এমএলএ নির্বাচিত হন ৭৪১ জন। তাঁদের মধ্যে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্তের সংখ্যা ১৭৩ জন। এর মধ্যে গুরুতর ফৌজদারি অভিযোগ ছিল ১২০ জনের বিরুদ্ধে। দ্বাদশ শ্রেণি বা তার কম শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্নদের থেকে এমপি-এমএলএ হন ৩৪০ জন। এঁদের মধ্যে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্তের সংখ্য ১৩৭ জন। তার মধ্যে গুরুতর ফৌজদারি মামলা ছিল ১১৮ জনের বিরুদ্ধে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, সংখ্যার নিরিখে স্নাতক-স্নাতকোত্তর এমপি-এমএলএ-দের মধ্যে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার সংখ্যা বেশি।