উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
লিবারেশন নেতৃত্ব এদিন ফের বলে, সারা দেশে বিজেপির বিষাক্ত রাজনীতির বিরুদ্ধে তারা লড়ছে। বাংলাতেও এই অশুভ শক্তি ক্ষমতা দখলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। এরাজ্যেও তারা সেই বিষাক্ত ‘ছোবলে’র হুঁশিয়ারি দিয়েছে ব্রিগেডের সভা থেকে। এই আশঙ্কা থেকেই আমরা সব বাম ও ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে এবারের ভোটে বিজেপির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছি। কিন্তু কেউ কেউ তার সঙ্গে সহমত হয়নি। তাই এখনও সময় আছে ভেবে তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আবেদন জানাচ্ছি। নাম না করলেও কার্তিকবাবুরা যে মূলত সিপিএমকেই এব্যাপারে নিশানা করেছেন, তা স্পষ্ট। যদিও সিপিএম নেতৃত্ব মনে করে, তৃণমূলের প্রতি বকলমে নরম হওয়া মানে বিজেপির পথ আরও প্রশস্ত করে দেওয়া। ১০ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক বিরোধিতার ফ্যাক্টর প্রবল সক্রিয় এখন। লিবারেশনের পথে হাঁটলে মানুষের সেই ক্ষোভের ফায়দা পুরোটাই বিজেপি ঘরে তোলার সুযোগ পাবে।