উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ইতিপূর্বে দলের প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনার মধ্যেই তুমুল জল্পনার সৃষ্টি হয়েছিল যে, খড়্গপুর সদরে ফের দিলীপবাবুকে প্রার্থী করা হতে পারে। এমনকী দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের একাংশও তাই চেয়েছিল। কিন্তু শেষমেশ বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি দিলীপ ঘোষের নামে সায় দিল না।
এদিকে, বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, এদিন বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, কলকাতার ব্রিগেড সমাবেশের ভিড় থেকেই স্পষ্ট, রাজ্যে এবার পালাবদল হচ্ছে। রাজ্যের দলীয় এমপিদের এই ব্যাপারে আরও বেশি সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি এদিন রাজ্যের নির্বাচনী প্রচারে ৪০ জন তারকা প্রচারকের নামও প্রকাশ করেছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার সঙ্গেই সেই তালিকায় নাম রয়েছে সদ্য গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী, পায়েল সরকার, হিরণ চট্টোপাধ্যায়, শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, যশ দাশগুপ্তর। ৪০ জনের তারকা প্রচারকের তালিকায় নাম রয়েছে একঝাঁক কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরও। নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জে পি নাড্ডা ছাড়া এই তালিকার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নামগুলি হল রাজনাথ সিং, নীতিন গাদকারি, অর্জুন মুণ্ডা. ধর্মেন্দ্র প্রধান, স্মৃতি ইরানি, যোগী আদিত্যনাথ, শিবরাজ সিং চৌহান, মনসুখভাই মাণ্ডব্য, জুয়াল ওরাম, বাবুলাল মারাণ্ডি, রঘুবর দাস প্রমুখ।
বাংলার দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নামও এই তালিকায় আছে। এছাড়া কৈলাস বিজয়বর্গীয়, শিবপ্রকাশ, অরবিন্দ মেনন, নরোত্তম মিশ্রর মতো বিজেপি নেতৃত্বের নামও রয়েছে দলের তারকা প্রচারকের তালিকায়। সরকারি সূত্রের খবর, ৪০ জনের তালিকায় নাম না থাকলেও বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে প্রচার করতে যাবেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলও।