মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
যে ১৮টি রাজ্যের সামগ্রিক হিসেব কষেছে ক্রিসিল। সেই তালিকায় পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও আছে মহারাষ্ট্র, গুজরাত, কর্নাটক, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরল, পাঞ্জাব, ওড়িশা, বিহার, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড ও গোয়া। দেশের মোট জিডিপির ৯০ শতাংশই দখলে রাখে এই রাজ্যগুলি। আশা করা হচ্ছে, এই রাজ্যগুলিতে আগামী মার্চ পর্যন্ত রাজস্ব আদায় হবে প্রায় ৩৮ লক্ষ কোটি টাকা।
গত অর্থবর্ষে রাজ্যগুলিতে জিএসটি আদায় কমবেশি ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। ক্রিসিল জানাচ্ছে, এবার বৃদ্ধির হার ১৩ থেকে ১৪ শতাংশে থাকতে পারে। এর সঙ্গে যোগ হবে কেন্দ্রের থেকে আসা রাজস্বের ভাগ। জিএসটি এবং কেন্দ্রীয় রাজস্ব বাবদ প্রাপ্তি রাজ্যগুলির মোট আয়ের ৫০ শতাংশ দখল করে থাকবে বলে মনে করছে ক্রিসিল। রাজস্ব বৃদ্ধির তৃতীয় পর্যায়ে আছে মদ বিক্রি। যেহেতু বেশিরভাগ রাজ্যই এই খাতে তাদের রাজস্বের হার অপরিবর্তিত রেখেছে, তাই এখান থেকে আয় বৃদ্ধি পেতে পারে অন্তত ৫ থেকে ৭ শতাংশ। কারণ, রাজ্যগুলিতে মদের বিক্রি বাড়ছে। রাজ্যগুলি পেট্রলি-ডিজেলের মতো পেট্রপণ্যের উপর বিক্রয় কর আদায় করে। সাধারণত রাজ্যগুলির মোট রাজস্বের ৭ থেকে ৮ শতাংশ দখলে রাখে পেট্রপণ্য। এক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় ৩ থেকে ৪ শতাংশ বাড়বে, আশা ক্রেডিট রেটিং সংস্থাটির। দেশে জ্বালানির চাহিদা বৃদ্ধিই এর মূল কারণ, বলছে তারা। ১৫তম অর্থ কমিশনের বরাদ্দও এবার রাজ্যগুলিতে মাঝারি মানে বাড়বে বলে জানাচ্ছে তারা। রাজস্বের ১০ থেকে ১১ শতাংশ আসবে এখান থেকে।