দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
ঘরের মাঠে বল পজেশন বেশি রাখলেও এই ম্যাচে লিভারপুলের আপফ্রন্টের ত্রয়ী ছন্দে ছিলেন না। পাশাপাশি প্রশংসা করতে হবে আনসেলোত্তিরও। দু’টি স্তরে রক্ষণ সাজিয়ে তিনি কড়া চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন মো সালাহ-সাদিও মানে-ফারমিনোদের সামনে। অ্যাওয়ে ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট পেয়ে কার্যসিদ্ধি হল তাঁর। পাঁচ মিডফিল্ডারে দল সাজানোই তাঁর মাস্টারস্ট্রোক। ২১ মিনিটে ম্যাচের গতির বিরুদ্ধে কাঙ্ক্ষিত লিড নেয় নাপোলি। নিজেদের অর্ধ থেকে ডি লরেঞ্জোর বাড়ানো বল পেয়ে যান অরক্ষিত ড্রায়েস মার্টেন্স। লিভারপুল ডিফেন্ডাররা তখন জায়গায় ছিলেন না। বক্সের মধ্যে থেকে ডান পায়ের কোনাকুনি শটে মার্টেন্স জাল কাঁপান (১-০)। ৬৫ মিনিটে মিলনারের কর্নার থেকে হেডে গোল করে দলের হার বাঁচান লভরেন (১-১)।