মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ফুলিয়ার বেলেমাঠ এলাকায় অভিযান চালায় পুলিস। স্থানীয় বাসিন্দা এবং ব্যবসায়ী নিত্য পাল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে চলে অভিযান। সেখান থেকেই উদ্ধার হয়েছে ৩৭৫কেজি ভেজাল ঘি, ঘি তৈরিতে ব্যবহৃত বনস্পতি, সয়াবিন তেল সহ অন্যান্য সরঞ্জাম। যদিও অভিযানের আগেই চম্পট দেয় ওই ব্যবসায়ী। ফলে ভেজাল জিনিসপত্র উদ্ধার হলেও তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেননি তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যেই তার খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। তদন্তে খতিয়ে দেখা হচ্ছে কোথায় কোথায় এই ভেজাল সরবরাহ করা হতো। কীভাবে তৈরি করা হতো ঘি এবং তাতে আসল ঘিয়ের সুগন্ধ কীভাবে আনা হতো। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেও তৎপর পুলিস।
প্রসঙ্গত, ভেজাল নিয়ে পুজোর আগেই সক্রিয় হয়েছে রানাঘাট পুলিস জেলা। এর আগে হাঁসখালি থেকে ভেজাল হলুদ তৈরির কারখানায় হানা দিয়ে দুষ্টু চক্রের পর্দা ফাঁস করা হয়। সম্প্রতি রানাঘাট শহরের একাধিক নামীদামি মিষ্টির দোকানে এবং তাদের কারখানায় হানা দেয় গোয়েন্দা কর্তারা। সেখানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে এবং পচা ক্ষীর এবং ভেজাল সামগ্রী দিয়ে মিষ্টি তৈরির বিষয়টি সামনে আসে। এরপর ইবির পথে হেঁটেই ভেজাল ঘি তৈরির ডেরায় হানা দিল শান্তিপুর থানার পুলিস।